Saturday, April 25, 2015
Friday, April 24, 2015
[খেলাধূলার খবর] টি-টোয়েন্টিতেও দাপুটে জয় টাইগারদের
৩-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজে জয়ের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র
টি-টোয়েন্টিতেও দাপুটে জয় পেয়েছে টাইগাররা। ১৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে
নেমে ৭ উইকেটে জয় তুলে নেয়। সাকিব ও সাব্বিরের ১০৫ রানের এক অনবদ্য জুটিতে
রাজসিক জয় পায় স্বাগতিকরা। সাকিব ও সাব্বির দুই জনেই করেন অর্ধশতক।
এরআগে বাংলাদেশের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তন করেছে ১৪১ রান। প্রথম থেকেই টাইগারদের নিয়নন্ত্রিত বোলিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যাট করতে পারছিল না পাকিস্তান। নবাগত মুস্তাফিজ ৪ ওভার বল করে ২ উইকেট নেন মাত্র ২০ রান দিয়ে। তিনি আউট করেন অভিজ্ঞ আফ্রিদি ও হাফিজকে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলা শুরু হয়। বাংলাদেশের পক্ষে এই টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অভিষেক হয়েছে মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার।
চতুর্থ জুটিতে হাফিজ ও ওহাব রিয়াজ যখন ভালো সংগ্রহ গড়ে তুলছিল। তখন ৪৯ রানের এই জুটি ভাঙেন মুস্তাফিজ। হাফিজ করেন ১৮ বলে ২৬ রান। এরআগে শেহজাদ ব্যক্তিগত ১৭, আফ্রিদি ১২ ও ও মুক্তার করেন ৩৭ রানে সাজ ঘরে ফেরেন।
ওপেনার শেহজাদ তাসকিনের বলে এক অসাধারণ ক্যাচ ধরেন মাশরাফি। আফ্রিদি ৯ বলে একটি ছক্কাসহ করেন ১২ রান। নবাগত মুস্তাফিজুরের বলে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। সানির বলে অসাধারণ স্ট্যাম্পিংয়ে আউট হন মুক্তার।
২০০৭ সালের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে সাতটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। সবকটি ম্যাচেই পরাজিত হয় বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে আট বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটাল।
এরআগে বাংলাদেশের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তন করেছে ১৪১ রান। প্রথম থেকেই টাইগারদের নিয়নন্ত্রিত বোলিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যাট করতে পারছিল না পাকিস্তান। নবাগত মুস্তাফিজ ৪ ওভার বল করে ২ উইকেট নেন মাত্র ২০ রান দিয়ে। তিনি আউট করেন অভিজ্ঞ আফ্রিদি ও হাফিজকে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলা শুরু হয়। বাংলাদেশের পক্ষে এই টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অভিষেক হয়েছে মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার।
চতুর্থ জুটিতে হাফিজ ও ওহাব রিয়াজ যখন ভালো সংগ্রহ গড়ে তুলছিল। তখন ৪৯ রানের এই জুটি ভাঙেন মুস্তাফিজ। হাফিজ করেন ১৮ বলে ২৬ রান। এরআগে শেহজাদ ব্যক্তিগত ১৭, আফ্রিদি ১২ ও ও মুক্তার করেন ৩৭ রানে সাজ ঘরে ফেরেন।
ওপেনার শেহজাদ তাসকিনের বলে এক অসাধারণ ক্যাচ ধরেন মাশরাফি। আফ্রিদি ৯ বলে একটি ছক্কাসহ করেন ১২ রান। নবাগত মুস্তাফিজুরের বলে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। সানির বলে অসাধারণ স্ট্যাম্পিংয়ে আউট হন মুক্তার।
২০০৭ সালের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে সাতটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। সবকটি ম্যাচেই পরাজিত হয় বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে আট বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটাল।
[খেলাধূলার খবর] এবার টি-টোয়েন্টিতেও দাপুটে জয় টাইগারদের
বাংলাওয়াশ উদযাপন করল পুরো জাতি। কিন্তু থেমে থাকেনি টাইগাররা। ওয়ানডে
সিরিজে বাংলাওয়াশের পর এবার টি-টোয়েন্টিতেও সাফল্য দেখালো ক্রিকেটররা।
শুক্রবারও সাবলীল ভাবে জয় পেলো মাশরাফিরা।
টসে জিতে ব্যাটিং করতে নামে পাকিরা। টাইগাররা ফিল্ডিং আর বোলিং দিয়ে পাকিদের রান নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে শেষ পর্যন্ত ১৪২ রানের লক্ষ্য আসে টাইগারদের সামনে।
জবাবে বেশ ভালোই শুরু করে মাশরাফিরা। ব্যাট হাতে নেমে প্রথম বলেই ৬ উপহার দেয় তামিম ইকবাল। তবে ১৪ রানের মাথায় রান আউট করে সাজ ঘরে চলে যেতে হয় সৌম্য সরকারকে।
এরপর কিছুটা চাপে পড়লেও ঘুরে দাড়াতে সময় লাগেনি টাইগারদের। শেষ পর্যন্ত সাকিবের অর্ধশত রানে ভর করে বাংলাদেশ দল পৌছে যায় জয়ে।
অনেক জল্পনা কল্পনা ছিলো টি-২০তে কি করবে টাইগাররা। কিন্তু দেখিয়ে দিলো, তারা পারে। সব ফরমেটেই পারে। তাইতো সাবেক টি-২০ বিশ্ব চ্যম্পিয়ন কে হারাতে কষ্ট হয়নি তাদের।
টসে জিতে ব্যাটিং করতে নামে পাকিরা। টাইগাররা ফিল্ডিং আর বোলিং দিয়ে পাকিদের রান নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে শেষ পর্যন্ত ১৪২ রানের লক্ষ্য আসে টাইগারদের সামনে।
জবাবে বেশ ভালোই শুরু করে মাশরাফিরা। ব্যাট হাতে নেমে প্রথম বলেই ৬ উপহার দেয় তামিম ইকবাল। তবে ১৪ রানের মাথায় রান আউট করে সাজ ঘরে চলে যেতে হয় সৌম্য সরকারকে।
এরপর কিছুটা চাপে পড়লেও ঘুরে দাড়াতে সময় লাগেনি টাইগারদের। শেষ পর্যন্ত সাকিবের অর্ধশত রানে ভর করে বাংলাদেশ দল পৌছে যায় জয়ে।
অনেক জল্পনা কল্পনা ছিলো টি-২০তে কি করবে টাইগাররা। কিন্তু দেখিয়ে দিলো, তারা পারে। সব ফরমেটেই পারে। তাইতো সাবেক টি-২০ বিশ্ব চ্যম্পিয়ন কে হারাতে কষ্ট হয়নি তাদের।
[খেলাধূলার খবর] আমাদের মূল সম্পদ আত্মবিশ্বাস: মাশরাফি
অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা পরশ পাথর হাতে নিয়ে এসেছেন বলেই মনে হচ্ছে। এ
দফা দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ১৪টি ওয়ানডেতে অধিনায়কত্ব করেছেন; যার
মধ্যে ১১টি জয়, একটি পরিত্যাক্ত এবং মাত্র ২টি পরাজয়! এই বিস্ময়কর ধারা ধরে
রাখার পথে শুক্রবার নতুন এক চ্যালেঞ্জে দল নিয়ে মাঠে নামবেন মাশরাফি। এবার
চ্যালেঞ্জ তার পাকিস্তানের বিপক্ষে টি- টোয়েন্টিতেও এই ধারা ধরে রাখা। সেই
চ্যালেঞ্জ নিতে তার দল প্রস্তুত বলেই বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে বললেন
মাশরাফি:
ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও কী জয় পাওয়া সম্ভব?
আমি ইতিবাচকভাবে ভাবছি। তিনটা ওয়ানডে যেভাবে খেলেছি, এখানে ফরম্যাটটা আলাদা একই রকম খেলতে পারলে ভালো ফলাফল আসবে। সব ফরম্যাটেই শুরুটা গুরুত্বপূর্ণ, তবে টি-টোয়েন্টি সেটা আরো বেশি করে গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, আমরা যদি কাল শুরুটা ভালো করি, তবে ভালোই হবে।
আমরা কী আসলেই এখন এই ফরম্যাটে জয়ের আশা করতে পারি? অবশ্যই আমরা জয়ের আশা করতে পারি। বোলাররা যেভাবে বোলিং করছে, ব্যাটসম্যানরা যেভাবে ব্যাটিং করছে; সেভাবে খেলতে পারলে অবশ্যই আমরা জেতার আশা করতে পারি। কিন্তু সত্যিকারের একটা টি-টোয়েন্টি দল যদি দাঁড় করাতে চাই, তবে আমাদের এখনো অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন ব্যাটিংয়ের সাত বা আট নম্বরে একজন এক্সট্রা অর্ডিনারি হিটার দরকার হয় বা সাকিবের সাথে আরো দুই তিনজন খুব ভালো বোলার। এখনো আমরা বড় দলগুলোর মতো হতে পারিনি। টি-টোয়েন্টিতে ভালো করার জন্য আমাদের আত্মবিশ্বাস দরকার। শুরুটা ভালো হলে আমরা তা পারবো।
টি-টোয়েন্টিতে আমরা সাফল্য কম পাই কেন?
সব ধরনের ক্রিকেটেই আমাদের আমাদের স্কিল এক রকম। টেস্টেও অনেককে দেখা যাবে ওয়ানডের মতো খেলে রান করেছে। কারণ সবার একটা নিজস্ব ধরন থাকে। সবাই সেটা খেলতে চায়। টি-টোয়েন্টি আমাদের সেভাবে খেলাই হয় না, সুযোগই হয় না। আমরা যতোটা ক্রিকেট খেলে, ঘরোয়া ক্রিকেটেও আমরা ওয়ানডে বা চার দিনের ম্যাচই বেশি খেলি। সুতরাং কম অনুশীলনের ব্যাপার তো অবশ্যই আছে। টি-টোয়েন্টির জন্য আমরা প্রস্তুতি নিতেও পারি না।
ওয়ানডে সিরিজটি আত্মবিশ্বাস বাড়ালো কতোটুকু?
আমরা নিশ্চিতভাবেই খুব বেশি
আত্মবিশ্বাসী। যদিও গত দেড়-দুই বছর আমাদের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের ফলাফল ভালো না। সাকিব ছাড়া কেউ বেশি টি- টোয়েন্টি খেলতে পারিনি। তারপরও আমরা আত্মবিশ্বাসী। সবাই ভালো খেলছে।
ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও কী জয় পাওয়া সম্ভব?
আমি ইতিবাচকভাবে ভাবছি। তিনটা ওয়ানডে যেভাবে খেলেছি, এখানে ফরম্যাটটা আলাদা একই রকম খেলতে পারলে ভালো ফলাফল আসবে। সব ফরম্যাটেই শুরুটা গুরুত্বপূর্ণ, তবে টি-টোয়েন্টি সেটা আরো বেশি করে গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, আমরা যদি কাল শুরুটা ভালো করি, তবে ভালোই হবে।
আমরা কী আসলেই এখন এই ফরম্যাটে জয়ের আশা করতে পারি? অবশ্যই আমরা জয়ের আশা করতে পারি। বোলাররা যেভাবে বোলিং করছে, ব্যাটসম্যানরা যেভাবে ব্যাটিং করছে; সেভাবে খেলতে পারলে অবশ্যই আমরা জেতার আশা করতে পারি। কিন্তু সত্যিকারের একটা টি-টোয়েন্টি দল যদি দাঁড় করাতে চাই, তবে আমাদের এখনো অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন ব্যাটিংয়ের সাত বা আট নম্বরে একজন এক্সট্রা অর্ডিনারি হিটার দরকার হয় বা সাকিবের সাথে আরো দুই তিনজন খুব ভালো বোলার। এখনো আমরা বড় দলগুলোর মতো হতে পারিনি। টি-টোয়েন্টিতে ভালো করার জন্য আমাদের আত্মবিশ্বাস দরকার। শুরুটা ভালো হলে আমরা তা পারবো।
টি-টোয়েন্টিতে আমরা সাফল্য কম পাই কেন?
সব ধরনের ক্রিকেটেই আমাদের আমাদের স্কিল এক রকম। টেস্টেও অনেককে দেখা যাবে ওয়ানডের মতো খেলে রান করেছে। কারণ সবার একটা নিজস্ব ধরন থাকে। সবাই সেটা খেলতে চায়। টি-টোয়েন্টি আমাদের সেভাবে খেলাই হয় না, সুযোগই হয় না। আমরা যতোটা ক্রিকেট খেলে, ঘরোয়া ক্রিকেটেও আমরা ওয়ানডে বা চার দিনের ম্যাচই বেশি খেলি। সুতরাং কম অনুশীলনের ব্যাপার তো অবশ্যই আছে। টি-টোয়েন্টির জন্য আমরা প্রস্তুতি নিতেও পারি না।
ওয়ানডে সিরিজটি আত্মবিশ্বাস বাড়ালো কতোটুকু?
আমরা নিশ্চিতভাবেই খুব বেশি
আত্মবিশ্বাসী। যদিও গত দেড়-দুই বছর আমাদের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের ফলাফল ভালো না। সাকিব ছাড়া কেউ বেশি টি- টোয়েন্টি খেলতে পারিনি। তারপরও আমরা আত্মবিশ্বাসী। সবাই ভালো খেলছে।
[খেলাধূলার খবর] পাকিস্তানের গণমাধ্যমে বাংলাওয়াশ
বিশ্বকাপ থেকেই যেন বাংলাদেশ এক অন্য দল। ফলে ১৬ বছরের চেনা বাংলাদেশ তাই
যেন এ সিরিজে পাকিস্তানের কাছে একেবারেই অচেনা। সিরিজ শুরুর আগে জয় নিয়েই
হয়তো ভাবনা ছিল ভক্তদের। প্রথম ম্যাচ জয়ের পর তা গিয়ে ঠেকে সিরিজ জয়ের
স্বপ্নে। এরপর তৃতীয় ওয়ানডের আগেই বাংলাদেশের ক্রিকেটভক্তদের মধ্যে একটি
বিষয় নিয়েই আলোচনা, হবে তো ‘বাংলাওয়াশ’! মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয়
স্টেডিয়ামেও বেশ কয়েকটি ব্যানারে লেখা দেখা গেল ‘বাংলাওয়াশের অপেক্ষায়’।
দেশের ক্রিকেট প্রেমীদের চাওয়াও ছিল এটিই। মুশফিক-তামিম- সৌম্যরা আজ বুধবার তাই করে দেখিয়েছে। পাকিস্তানের ‘ডন’ অনলাইন আজ বুধবার রাতে তাদের অনলাইন পোর্টালে খেলার খবরটি লিড করেছে। তাদের শিরোনাম ‘৩-০: অসহায় পাকিস্তানকে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ধবলধোলাই’। খবরে বলা হয়েছে ১৬ বছরের অপেক্ষার পর পাকিস্তানকে
পর্যুদস্ত করে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে
বাংলাদেশ।
দেশটির জং গ্রুপের জিও নিউজের খবরের শিরোনাম ‘বাংলাদেশ ৩-০ তে সিরিজ জিতল’। এরা সাদা মাঠা শিরোনাম করলেও দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন- এর শিরোনাম দেখে একটু চমকে যেতেই হয়। ‘তৃতীয় ওয়ানডে: পাকিস্তানকে অপদস্থ করে হোয়াইট ওয়াশ করল বাংলাদেশ’। এই শিরোনাম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন- এর।
দেশের ক্রিকেট প্রেমীদের চাওয়াও ছিল এটিই। মুশফিক-তামিম- সৌম্যরা আজ বুধবার তাই করে দেখিয়েছে। পাকিস্তানের ‘ডন’ অনলাইন আজ বুধবার রাতে তাদের অনলাইন পোর্টালে খেলার খবরটি লিড করেছে। তাদের শিরোনাম ‘৩-০: অসহায় পাকিস্তানকে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ধবলধোলাই’। খবরে বলা হয়েছে ১৬ বছরের অপেক্ষার পর পাকিস্তানকে
পর্যুদস্ত করে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে
বাংলাদেশ।
দেশটির জং গ্রুপের জিও নিউজের খবরের শিরোনাম ‘বাংলাদেশ ৩-০ তে সিরিজ জিতল’। এরা সাদা মাঠা শিরোনাম করলেও দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন- এর শিরোনাম দেখে একটু চমকে যেতেই হয়। ‘তৃতীয় ওয়ানডে: পাকিস্তানকে অপদস্থ করে হোয়াইট ওয়াশ করল বাংলাদেশ’। এই শিরোনাম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন- এর।
Wednesday, April 22, 2015
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] বিশ্বের সর্বোচ্চ গতিসম্পন্ন ট্রেন ‘ম্যাগলিভ’
এবার ঘণ্টায় ৫০০ কিলোমিটার গতিবেগে ছুটবে বুলেট ট্রেন ‘ম্যাগলিভ’৷রবিবার
জাপানে পরীক্ষামূলক ভাবে চালান হল এই বুলেট ট্রেন৷এই বুলেট ট্রেনটির নাম
ম্যাগলিভ ৷জানা গিয়েছে, এটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ গতিসম্পন্ন প্রথম
যাত্রীবাহী ট্রেন৷
তবে এখনই যাত্রীদের জন্য চালান হবে না এই ট্রেন৷যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন পরীক্ষায় পাশ করার পরই যাত্রীরা এই ট্রেনে ওঠার সুযোগ পাবেন৷ এদিন পরীক্ষামূলক ভাবে ট্রেনটি উয়েনহারা থেকে ফুয়েফিকি পর্যন্ত চালান হয়৷
বিবিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় আটবার বিভিন্ন পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পরই যাত্রীদের জন্য এই ট্রেন চালাবার অনুমতি দেওয়া হবে জাপান রেলওয়েজের পক্ষ থেকে৷ তার ফলে আর মাত্র কয়েকদিন অপেক্ষা করে থাকতে হবে জাপানবাসীদের
তবে এখনই যাত্রীদের জন্য চালান হবে না এই ট্রেন৷যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন পরীক্ষায় পাশ করার পরই যাত্রীরা এই ট্রেনে ওঠার সুযোগ পাবেন৷ এদিন পরীক্ষামূলক ভাবে ট্রেনটি উয়েনহারা থেকে ফুয়েফিকি পর্যন্ত চালান হয়৷
বিবিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় আটবার বিভিন্ন পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পরই যাত্রীদের জন্য এই ট্রেন চালাবার অনুমতি দেওয়া হবে জাপান রেলওয়েজের পক্ষ থেকে৷ তার ফলে আর মাত্র কয়েকদিন অপেক্ষা করে থাকতে হবে জাপানবাসীদের
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] মোবাইলে ১৭ সেকেন্ডে ২৫ শব্দ টাইপ!
মোবাইল ফোনের টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে বার্তা টাইপের গিনেজ রেকর্ড আবারও
ভাঙল ১৭ বছর বয়সী ব্রাজিলের এক তরুণ। ২৫টি শব্দ টাইপ করতে তার সময় লেগেছে
মাত্র ১৭ সেকেন্ড। এর আগেও মার্সেল ফার্নান্দেজ ফিলো ১৮.১০ সেকেন্ড সময়
নিয়ে দ্রুতগতির টেক্সট বার্তা টাইপের বিশ্বরেকর্ড গড়েছিল। এক খবরে এ তথ্য
জানিয়েছে পিটিআই।
এ বছরের মে মাসে স্যামসাংয়ের তৈরি গ্যালাক্সি এস৪ ব্যবহার করে ১৮.১৯ সেকেন্ডে ২৫ শব্দের বার্তা লেখার রেকর্ড গড়েছিল ফিলো। এবারের রেকর্ড গড়তে আইফোন ৬ প্লাস ও সিনটেলিয়ার ফ্লেকসি কিবোর্ড ব্যবহার করেছে সে।
রেকর্ড গড়তে ২৫টি শব্দই শুদ্ধ করে লিখতে হয়েছে ফিলোকে। কী টাইপকরছিল ফিলো? ‘দ্য রেজর-টুথড পিরানহাস অব দ্য জেনেরা সেরাসালমাস অ্যান্ড পাইগোসেন্টারাস আর দ্য মোস্ট ফিরোসাস ফ্রেশওয়াটার ফিশ ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। ইন রিয়েলিটি দ্য সেডম অ্যাটাম অ্যা হিউম্যান।’
এ বছরের মে মাসে স্যামসাংয়ের তৈরি গ্যালাক্সি এস৪ ব্যবহার করে ১৮.১৯ সেকেন্ডে ২৫ শব্দের বার্তা লেখার রেকর্ড গড়েছিল ফিলো। এবারের রেকর্ড গড়তে আইফোন ৬ প্লাস ও সিনটেলিয়ার ফ্লেকসি কিবোর্ড ব্যবহার করেছে সে।
রেকর্ড গড়তে ২৫টি শব্দই শুদ্ধ করে লিখতে হয়েছে ফিলোকে। কী টাইপকরছিল ফিলো? ‘দ্য রেজর-টুথড পিরানহাস অব দ্য জেনেরা সেরাসালমাস অ্যান্ড পাইগোসেন্টারাস আর দ্য মোস্ট ফিরোসাস ফ্রেশওয়াটার ফিশ ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। ইন রিয়েলিটি দ্য সেডম অ্যাটাম অ্যা হিউম্যান।’
[খেলাধূলার খবর] পাকিস্তানের উন্নতি ১১ রান!
এটাই বোধ হয় নতুন বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশ যেকোনো সময়, যেকোনো পরিস্থিতিতেই
ঘুরে দাঁড়াতে পারে। এই বাংলাদেশ কঠিন পরিস্থিতিতেও হারিয়ে বসে না
নিজেদের।
মিরপুরে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ঠিক এভাবেই ঘুরে দাঁড়াল মাশরাফি বিন মুর্তজার বাংলাদেশ। মাত্র ৪৭ রানে পাকিস্তানেরশেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আজ বাংলাদেশের বোলাররা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এ বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘোরানো চলে না।ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। পাকিস্তান কিন্তু মরিয়া। যেকোনো মূল্যে নিজেদের সম্ভ্রম রক্ষার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন অধিনায়ক আজহার আলী। দারুণ এক সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে দেখিয়েছিলেন বড় সংগ্রহের রাস্তা। তাঁর ১০১ রানের ইনিংসের পাশাপাশি হারিস সোহেলের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫২। অভিষিক্ত সামি আসলাম করেছেন ৪৫। কিন্তু বাকিদের চরম ব্যর্থতাআর বাংলাদেশি বোলারদের প্রত্যয়দীপ্ত পাল্টা আক্রমণে বিশাল সংগ্রহের আশাজাগিয়েও পাকিস্তানের সংগ্রহ শেষ পর্যন্ত ২৫০ (৪৯ ওভারে)। ওয়ানডে সিরিজে আড়াইশর ওপরে যেতে পারল না পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ৩২৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল সাকল্যে ২৫০। দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২৩৯। আজ উদ্বোধনী জুটিতে ৯১ আর ৩৮ ওভারে ২০৩ /২ সত্ত্বেও পাকিস্তানের উন্নতি মাত্র ১১ রানের!
শুরু থেকে বেশ খরুচে ছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। বোলার বলতে রুবেল হোসেন ওতাসকিন আহমেদ। অধিনায়ক মাশরাফি কিন্তু বল হাতে ছিলেন তাঁর মতোই। তাসকিনআর রুবেল নিজেদের প্রথম দুই ওভারে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। শেষ অবধি রুবেল নিজের পরিসংখ্যানের উন্নতি ঘটালেও তাসকিনের হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি মাশরাফি। ম্যাশ নিজে ১০ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে তুলে নেন২ উইকেট। রুবেল ৬ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ২ টি। দারুণ বল করেছেন সাকিব আল হাসান আর আরাফাত সানি। সাকিব ১০ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানিও ২ উইকেট নিয়েছেন ৪৩ রানের বিনিময়ে। নাসিরও খুঁজে পেয়েছেন নিজেরবোলার-সত্তা। আজ ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দেশকে প্রথম ব্রেক থ্রু উপহার দেন ওই নাসিরই।
২৫১ রানের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশের জন্য কী খুব কঠিন? সিরিজে প্রথম দুইম্যাচের ব্যাটিং পারফরম্যান্স কিন্তু তা বলে না। তবে আজ পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের মুখে লক্ষ্যমাত্রা কিন্তু একটু চ্যালেঞ্জিংই। কিন্তু যে দলে তামিম ইকবালের মতো ব্যাটসম্যান ফরমে আছেন, ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তিহয়ে আছেন মুশফিক, যে দলের সাম্প্রতিক স্মৃতি ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের, সে দলের জন্য এই চ্যালেঞ্জ সামলানো কিন্তু খুব কঠিন কাজনয়। নিজেদের কাজটা ঠিকভাবে করলেই আজ রাতটা উৎসবের রাত হয়ে উঠবে বাংলাদেশের।পাকিস্তানকে বাংলা ধোলাই দেওয়া তো নতুন দিনের বাংলাদেশেরই দুর্দান্ত একবিজ্ঞাপন।
মিরপুরে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ঠিক এভাবেই ঘুরে দাঁড়াল মাশরাফি বিন মুর্তজার বাংলাদেশ। মাত্র ৪৭ রানে পাকিস্তানেরশেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আজ বাংলাদেশের বোলাররা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এ বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘোরানো চলে না।ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। পাকিস্তান কিন্তু মরিয়া। যেকোনো মূল্যে নিজেদের সম্ভ্রম রক্ষার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন অধিনায়ক আজহার আলী। দারুণ এক সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে দেখিয়েছিলেন বড় সংগ্রহের রাস্তা। তাঁর ১০১ রানের ইনিংসের পাশাপাশি হারিস সোহেলের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫২। অভিষিক্ত সামি আসলাম করেছেন ৪৫। কিন্তু বাকিদের চরম ব্যর্থতাআর বাংলাদেশি বোলারদের প্রত্যয়দীপ্ত পাল্টা আক্রমণে বিশাল সংগ্রহের আশাজাগিয়েও পাকিস্তানের সংগ্রহ শেষ পর্যন্ত ২৫০ (৪৯ ওভারে)। ওয়ানডে সিরিজে আড়াইশর ওপরে যেতে পারল না পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ৩২৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল সাকল্যে ২৫০। দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২৩৯। আজ উদ্বোধনী জুটিতে ৯১ আর ৩৮ ওভারে ২০৩ /২ সত্ত্বেও পাকিস্তানের উন্নতি মাত্র ১১ রানের!
শুরু থেকে বেশ খরুচে ছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। বোলার বলতে রুবেল হোসেন ওতাসকিন আহমেদ। অধিনায়ক মাশরাফি কিন্তু বল হাতে ছিলেন তাঁর মতোই। তাসকিনআর রুবেল নিজেদের প্রথম দুই ওভারে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। শেষ অবধি রুবেল নিজের পরিসংখ্যানের উন্নতি ঘটালেও তাসকিনের হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি মাশরাফি। ম্যাশ নিজে ১০ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে তুলে নেন২ উইকেট। রুবেল ৬ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ২ টি। দারুণ বল করেছেন সাকিব আল হাসান আর আরাফাত সানি। সাকিব ১০ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানিও ২ উইকেট নিয়েছেন ৪৩ রানের বিনিময়ে। নাসিরও খুঁজে পেয়েছেন নিজেরবোলার-সত্তা। আজ ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দেশকে প্রথম ব্রেক থ্রু উপহার দেন ওই নাসিরই।
২৫১ রানের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশের জন্য কী খুব কঠিন? সিরিজে প্রথম দুইম্যাচের ব্যাটিং পারফরম্যান্স কিন্তু তা বলে না। তবে আজ পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের মুখে লক্ষ্যমাত্রা কিন্তু একটু চ্যালেঞ্জিংই। কিন্তু যে দলে তামিম ইকবালের মতো ব্যাটসম্যান ফরমে আছেন, ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তিহয়ে আছেন মুশফিক, যে দলের সাম্প্রতিক স্মৃতি ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের, সে দলের জন্য এই চ্যালেঞ্জ সামলানো কিন্তু খুব কঠিন কাজনয়। নিজেদের কাজটা ঠিকভাবে করলেই আজ রাতটা উৎসবের রাত হয়ে উঠবে বাংলাদেশের।পাকিস্তানকে বাংলা ধোলাই দেওয়া তো নতুন দিনের বাংলাদেশেরই দুর্দান্ত একবিজ্ঞাপন।
[খেলাধূলার খবর] সৌম্যের সেঞ্চুরিতে বাংলাওয়াশ
এটাই বোধ হয় নতুন বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশ যেকোনো সময়, যেকোনো পরিস্থিতিতেই
ঘুরে দাঁড়াতে পারে। এই বাংলাদেশ কঠিন পরিস্থিতিতেও হারিয়ে বসে না
নিজেদের।
মিরপুরে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ঠিক এভাবেই ঘুরে দাঁড়াল মাশরাফি বিন মুর্তজার বাংলাদেশ। মাত্র ৪৭ রানে পাকিস্তানের শেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আজ বাংলাদেশের বোলাররা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এ বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘোরানো চলে না। ব্যাট করতে নেমে ৩৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২০৮। এর মধ্যে হারাতে হয়েছে ২টি উইকেট। তামিম আউট হয়েছেন ৬৪ রানে। ৪ রানে ফিরে গেছেন মাহমুদউল্লাহ। ১৪ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার আর ৪৩ রান।
ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। পাকিস্তান কিন্তু মরিয়া।
যেকোনো মূল্যে নিজেদের সম্ভ্রম রক্ষার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন অধিনায়ক আজহার আলী। দারুণ এক সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে দেখিয়েছিলেন বড় সংগ্রহের রাস্তা। তাঁর ১০১ রানের ইনিংসের পাশাপাশি হারিস সোহেলের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫২। অভিষিক্ত সামি আসলাম করেছেন ৪৫। কিন্তু বাকিদের চরম ব্যর্থতা আর বাংলাদেশি বোলারদের প্রত্যয়দীপ্ত পাল্টা আক্রমণে বিশাল সংগ্রহের আশা জাগিয়েও পাকিস্তানের সংগ্রহ শেষ পর্যন্ত ২৫০ (৪৯ ওভারে)। ওয়ানডে সিরিজে আড়াইশর ওপরে যেতে পারল না পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ৩২৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল সাকল্যে ২৫০। দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২৩৯। আজ উদ্বোধনী জুটিতে ৯১ আর ৩৮ ওভারে ২০৩ / ২ সত্ত্বেও পাকিস্তানের উন্নতি মাত্র ১১ রানের!
শুরু থেকে বেশ খরুচে ছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। বোলার বলতে রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদ। অধিনায়ক মাশরাফি কিন্তু বল হাতে ছিলেন তাঁর মতোই। তাসকিন আর রুবেল নিজেদের প্রথম দুই ওভারে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। শেষ অবধি রুবেল নিজের পরিসংখ্যানের উন্নতি ঘটালেও তাসকিনের হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি মাশরাফি।
ম্যাশ নিজে ১০ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। রুবেল ৬ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ২ টি। দারুণ বল করেছেন সাকিব আল হাসান আর আরাফাত সানি। সাকিব ১০ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানিও ২ উইকেট নিয়েছেন ৪৩ রানের বিনিময়ে। নাসিরও খুঁজে পেয়েছেন নিজের বোলার-সত্তা। আজ ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দেশকে প্রথম ব্রেক থ্রু উপহার দেন ওই নাসিরই।
২৫১ রানের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশের জন্য কী খুব কঠিন? সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচের ব্যাটিং পারফরম্যান্স কিন্তু তা বলে না। তবে আজ পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের মুখে লক্ষ্যমাত্রা কিন্তু একটু চ্যালেঞ্জিংই। কিন্তু যে দলে তামিম ইকবালের মতো ব্যাটসম্যান ফরমে আছেন, ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তি হয়ে আছেন মুশফিক, যে দলের সাম্প্রতিক স্মৃতি ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের, সে দলের জন্য এই চ্যালেঞ্জ সামলানো কিন্তু খুব কঠিন কাজ নয়। নিজেদের কাজটা ঠিকভাবে করলেই আজ রাতটা উৎসবের রাত হয়ে উঠবে বাংলাদেশের।
পাকিস্তানকে বাংলা ধোলাই দেওয়া তো নতুন দিনের বাংলাদেশেরই দুর্দান্ত এক বিজ্ঞাপন।
মিরপুরে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ঠিক এভাবেই ঘুরে দাঁড়াল মাশরাফি বিন মুর্তজার বাংলাদেশ। মাত্র ৪৭ রানে পাকিস্তানের শেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আজ বাংলাদেশের বোলাররা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এ বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘোরানো চলে না। ব্যাট করতে নেমে ৩৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২০৮। এর মধ্যে হারাতে হয়েছে ২টি উইকেট। তামিম আউট হয়েছেন ৬৪ রানে। ৪ রানে ফিরে গেছেন মাহমুদউল্লাহ। ১৪ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার আর ৪৩ রান।
ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। পাকিস্তান কিন্তু মরিয়া।
যেকোনো মূল্যে নিজেদের সম্ভ্রম রক্ষার এই ম্যাচে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছিলেন অধিনায়ক আজহার আলী। দারুণ এক সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে দেখিয়েছিলেন বড় সংগ্রহের রাস্তা। তাঁর ১০১ রানের ইনিংসের পাশাপাশি হারিস সোহেলের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫২। অভিষিক্ত সামি আসলাম করেছেন ৪৫। কিন্তু বাকিদের চরম ব্যর্থতা আর বাংলাদেশি বোলারদের প্রত্যয়দীপ্ত পাল্টা আক্রমণে বিশাল সংগ্রহের আশা জাগিয়েও পাকিস্তানের সংগ্রহ শেষ পর্যন্ত ২৫০ (৪৯ ওভারে)। ওয়ানডে সিরিজে আড়াইশর ওপরে যেতে পারল না পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ৩২৯ রানের জবাবে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল সাকল্যে ২৫০। দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২৩৯। আজ উদ্বোধনী জুটিতে ৯১ আর ৩৮ ওভারে ২০৩ / ২ সত্ত্বেও পাকিস্তানের উন্নতি মাত্র ১১ রানের!
শুরু থেকে বেশ খরুচে ছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। বোলার বলতে রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদ। অধিনায়ক মাশরাফি কিন্তু বল হাতে ছিলেন তাঁর মতোই। তাসকিন আর রুবেল নিজেদের প্রথম দুই ওভারে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। শেষ অবধি রুবেল নিজের পরিসংখ্যানের উন্নতি ঘটালেও তাসকিনের হাতে আর বল তুলে দেওয়ার সাহস পাননি মাশরাফি।
ম্যাশ নিজে ১০ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। রুবেল ৬ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ২ টি। দারুণ বল করেছেন সাকিব আল হাসান আর আরাফাত সানি। সাকিব ১০ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানিও ২ উইকেট নিয়েছেন ৪৩ রানের বিনিময়ে। নাসিরও খুঁজে পেয়েছেন নিজের বোলার-সত্তা। আজ ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দেশকে প্রথম ব্রেক থ্রু উপহার দেন ওই নাসিরই।
২৫১ রানের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশের জন্য কী খুব কঠিন? সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচের ব্যাটিং পারফরম্যান্স কিন্তু তা বলে না। তবে আজ পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের মুখে লক্ষ্যমাত্রা কিন্তু একটু চ্যালেঞ্জিংই। কিন্তু যে দলে তামিম ইকবালের মতো ব্যাটসম্যান ফরমে আছেন, ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তি হয়ে আছেন মুশফিক, যে দলের সাম্প্রতিক স্মৃতি ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের, সে দলের জন্য এই চ্যালেঞ্জ সামলানো কিন্তু খুব কঠিন কাজ নয়। নিজেদের কাজটা ঠিকভাবে করলেই আজ রাতটা উৎসবের রাত হয়ে উঠবে বাংলাদেশের।
পাকিস্তানকে বাংলা ধোলাই দেওয়া তো নতুন দিনের বাংলাদেশেরই দুর্দান্ত এক বিজ্ঞাপন।
Tuesday, April 21, 2015
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোরআন
আফগানিস্তানের হস্তলিপিকার মোহাম্মদ সাবির খেদ্রি ৫০০ কেজি ওজনের একটি কোরআন তৈরি করেছেন যা বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরআন শরীফ।
৩০ বছরের চলমান যুদ্ধে আফগানিস্তানের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রথা নষ্ট হয়েছে, কিন্তু ধ্বংস হয়নি- তা বিশ্বকে দেখিয়ে দিতেই বৃহত্তম এ কোরআন রচনার পদক্ষেপ নিয়েছিলেন খেদ্রি। অর্ধমিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত কোরআন শরীফটিতে ২১৮ টি পৃষ্ঠারয়েছে যেগুলো কাপড় ও কাগজের তৈরি এবং পৃষ্ঠাগুলোর আকার দৈর্ঘ্যে ৯০ ইঞ্চি বা ২ দশমিক ২৮ মিটার এবং প্রস্থে ৬১ ইঞ্চি বা ১ দশমিক ৫৫ মিটার। পৃষ্ঠার প্রান্তগুলো চামড়া দিয়ে কারুকার্যমন্ডিত যা তৈরি করতে ২১ টি ছাগলের চামড়া ব্যবহার করা হয়েছে।
কাবুল কালচারাল সেন্টার জানিয়েছে, এই কোরআনটিকে পৃথিবীর বৃহত্তম বলে ঘোষণা দিয়েছে আফগানিস্তানের হজ্ব ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। কোরআন শরীফটি এখন ওই কালচারাল সেন্টারেই রয়েছে।
এর আগে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার ছিল রাশিয়া। গত বছর উন্মোচিত দেশটির তাতারস্তান অঞ্চলে নির্মিত ওই কোরআন শরীফটির পৃষ্ঠাগুলোর আয়তন ছিল দৈর্ঘ্যে ২ মিটার ও প্রস্থে ১ দশমিক ৫ মিটার। বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে মূল হস্তলিপিকার মোহাম্মদ সাবির খেদ্রির সহযোগী হিসেবে ৯ জন ছাত্রও কাজ করেছেন। সোনালী লিপিগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে বিশালাকার পৃষ্ঠাগুলোর চারধারে প্রতিকী কারুকাজ হিসেবে ছোট ছোট লাখ লাখ রঙিন বিন্দু ব্যবহার করেছেন তারা। এত পরিশ্রমের পরও যদি অন্য কেউ এর চেয়ে বড় কোরআন শরীফ নির্মাণ করেন তা নিয়ে খেদ থাকবেনা খেদ্রির।
বরং হাসিমাখা মুখ নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম কোরআন নির্মাতা বলেছেন, “অন্য কেউ যদি এর চেয়ে বড় কোরআন নির্মাণ করে তবে আমি খুশি হব, এর ফলে ইসলাম রক্ষা পাবে।
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] দুই মাথার বিড়াল গিনেজে নাম লিখালো
বিড়াল প্রজাতির মধ্যে একটি বিরল সদস্য দু’মুখো এই বিড়াল। নাম ফ্রাঙ্ক ও
লুই। কোনো কোনো সময় একে বলা হয়ে থাকে ফ্রাঙ্কেন লুই। গত কয়েকদিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাচাচুসেটসের বিশেষ এই বিড়ালটির বয়স ১৫ বছর পূর্ণ হল।
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড-এ পৃথিবীর দীর্ঘজীবী বিড়ালের তালিকায় স্থান
পেয়েছে এর নাম। রোমান গড জানুসের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে জিনাজ
ক্যাট। অবশ্য ইতিমধ্যে এটি ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে দু’মুখো বিড়াল নামে।
মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটিরিনারি মেডিসিন ও সার্জন বিভাগের বিড়াল বিষয়ক জেনিটিস্কের বিশেষজ্ঞ লেজলি লিওনজ বলেন, এ ধরনের বিড়াল আসলেই অতি বিরল। সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না, কারণ শারীরিকভাবে এরা সুস্থ হয় না। তবে ফ্রাঙ্ক এবং লুই-এর ক্ষেত্রে ঘটেছে ব্যতিক্রম । ইতিমধ্যে এটি জীবনের ১৫টি বছর পার করে ফেলেছে যা সত্যিই আশার আলো দেখিয়েছে।
লিওনজ আরও উল্লেখ করেন, জিনাজ ক্যাট কী কারণে দেখতে এমন হয়েছে তাএখনও পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে ধারণা করা হয় এর পেছনে অবশ্যই জিনগত কোনো কারণ থাকতে পারে। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে আসল কারণ বের করা সম্ভব। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, জিনাজ বিড়াল অতিরিক্ত পরিমাণে সনিক হেজহজ প্রোটিন বহন করে, যা তার দৈহিক বৃদ্ধির সময় মুখের গড়নকে এমন বিকৃত করে দিয়ে থাকতে পারে। কোনো কোনো সময় দেখা গেছে ভ্রুণ গঠনের সময়েই এদের মুখ এবং চোখ পরস্পর থেকে দূরে চলে যেতে। ফ্রাঙ্ক ও লুই ছিল একটি রযাগডল (বিকৃত চেহারার) বিড়াল। মাতৃগর্ভে জন্মের সময় জেনেটিক বা বংশগত ত্রুটির ফলে অথবা অজ্ঞাত অন্য যে কোনো কারণে এমন হয়েছে।লিওনজ বলেন, ফ্রাঙ্ক ও লুই-এর মুখ দুটো হলেও এর মস্তিষ্ক একটি এবংমজার ব্যাপার হল, অন্য অঙ্গগুলি যেমন ইসোফ্যাগাস (মুখ থেকে পাকস্থলি পর্যন্ত ফাঁকা স্থান)-এর মধ্যে কোনো ভাগ নেই। ফলে ফ্রাঙ্ক ও লুই বেঁচে আছে। এই ক্ষেত্রে এর নিচের চোঁয়া.
মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটিরিনারি মেডিসিন ও সার্জন বিভাগের বিড়াল বিষয়ক জেনিটিস্কের বিশেষজ্ঞ লেজলি লিওনজ বলেন, এ ধরনের বিড়াল আসলেই অতি বিরল। সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না, কারণ শারীরিকভাবে এরা সুস্থ হয় না। তবে ফ্রাঙ্ক এবং লুই-এর ক্ষেত্রে ঘটেছে ব্যতিক্রম । ইতিমধ্যে এটি জীবনের ১৫টি বছর পার করে ফেলেছে যা সত্যিই আশার আলো দেখিয়েছে।
লিওনজ আরও উল্লেখ করেন, জিনাজ ক্যাট কী কারণে দেখতে এমন হয়েছে তাএখনও পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে ধারণা করা হয় এর পেছনে অবশ্যই জিনগত কোনো কারণ থাকতে পারে। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে আসল কারণ বের করা সম্ভব। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, জিনাজ বিড়াল অতিরিক্ত পরিমাণে সনিক হেজহজ প্রোটিন বহন করে, যা তার দৈহিক বৃদ্ধির সময় মুখের গড়নকে এমন বিকৃত করে দিয়ে থাকতে পারে। কোনো কোনো সময় দেখা গেছে ভ্রুণ গঠনের সময়েই এদের মুখ এবং চোখ পরস্পর থেকে দূরে চলে যেতে। ফ্রাঙ্ক ও লুই ছিল একটি রযাগডল (বিকৃত চেহারার) বিড়াল। মাতৃগর্ভে জন্মের সময় জেনেটিক বা বংশগত ত্রুটির ফলে অথবা অজ্ঞাত অন্য যে কোনো কারণে এমন হয়েছে।লিওনজ বলেন, ফ্রাঙ্ক ও লুই-এর মুখ দুটো হলেও এর মস্তিষ্ক একটি এবংমজার ব্যাপার হল, অন্য অঙ্গগুলি যেমন ইসোফ্যাগাস (মুখ থেকে পাকস্থলি পর্যন্ত ফাঁকা স্থান)-এর মধ্যে কোনো ভাগ নেই। ফলে ফ্রাঙ্ক ও লুই বেঁচে আছে। এই ক্ষেত্রে এর নিচের চোঁয়া.
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] বিশ্বের সর্ব বৃহৎ জাহাজ, যার আয়তন...
বিশ্বের সবচেয়ে বড় কনটেইনার জাহাজ। যার আয়তন চারটি ফুটবল মাঠের সমান। মাপের
হিসেবে ৪০০ মিটার লম্বা এবং ৫৪ মিটার চওড়া। একবারে বহন করতে পারে দানা
ভর্তি ৯০ কোটি টিন। কনটেইনার ধারন করতে পারে ১৯ হাজার ১০০ টি।
কনটেইনার গুলো যদি একটির সাথে একটি লম্বা করে সাজানা হয় তাহলে তা ৭২ মাইল লম্বা হবে। আর একটির ওপর একটি রেখে সাজালে তা পাঁচটি হিমালয় পর্বতের উচ্চচার সমান উচু হবে। জাহাজের কনটেইনারে ৫৭ হাজার টন মালামাল নিয়ে জাহাজটি গত বৃহষ্পতিবার যুক্তরাজ্যের ফেলিক্সটাউ বন্দরে পৌছেছে। জানতে ইচ্ছে করছে জাহাজটি কোন দেশের?
জাহাজটির গায়ে বিশাল হরফে লেখাচায়না শিপিং লাইনস সগৌরবে ঘোষনা করছে তার দেশের নাম। যেসব মালামাল নিয়ে জাহাজটি লন্ডনে পৌছে তার মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয় এবং পোশাক। ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত জাহাজটি যুক্তরাজ্যে অবস্থানের পর আবার মালামাল বোঝাই করে রটারডাম, হামবার্গ এবং বেলজিয়ামের উদ্দেশে রওয়ানা দেয়ার কথা রয়েছে।
গত বছর ডিসেম্বর মাসে জাহাজটি সাংহাই থেকে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করে। এরপর আবার দূরপ্রাচ্যে যাত্রা করবে। বিশ্বের সবচেয়েবড় এ মালবাহী জাহাজটির রেজিস্ট্রি স্থান হিসেবে লেখা রয়েছে সিএসসিএল গ্লোব, হংকং নামে । বোঝা যাচ্ছে জাহাটি সেখানেই নির্মিত হয়েছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ জাহাজটি লন্ডন বন্দরে পৌছায় সেখানে এক ধরনের আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।বন্দর থেকে পল ডেভি জানান, এটি খুবই চমৎকার একটি দিন । আমরা গর্বিত। বন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চেং জানান, ইউরোপ-এশিয়ার মধ্যে বানিজ্য সম্প্রসারনে এ জাহাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। নির্বাহী লন্ডনের ডেইলি মেইল এ নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চায়না শিপিং লাইনস কো. লি. এবং দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই হেভি ই›ন্ডাস্ট্রিজ এটি নির্মান করেছে।
কনটেইনার গুলো যদি একটির সাথে একটি লম্বা করে সাজানা হয় তাহলে তা ৭২ মাইল লম্বা হবে। আর একটির ওপর একটি রেখে সাজালে তা পাঁচটি হিমালয় পর্বতের উচ্চচার সমান উচু হবে। জাহাজের কনটেইনারে ৫৭ হাজার টন মালামাল নিয়ে জাহাজটি গত বৃহষ্পতিবার যুক্তরাজ্যের ফেলিক্সটাউ বন্দরে পৌছেছে। জানতে ইচ্ছে করছে জাহাজটি কোন দেশের?
জাহাজটির গায়ে বিশাল হরফে লেখাচায়না শিপিং লাইনস সগৌরবে ঘোষনা করছে তার দেশের নাম। যেসব মালামাল নিয়ে জাহাজটি লন্ডনে পৌছে তার মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয় এবং পোশাক। ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত জাহাজটি যুক্তরাজ্যে অবস্থানের পর আবার মালামাল বোঝাই করে রটারডাম, হামবার্গ এবং বেলজিয়ামের উদ্দেশে রওয়ানা দেয়ার কথা রয়েছে।
গত বছর ডিসেম্বর মাসে জাহাজটি সাংহাই থেকে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করে। এরপর আবার দূরপ্রাচ্যে যাত্রা করবে। বিশ্বের সবচেয়েবড় এ মালবাহী জাহাজটির রেজিস্ট্রি স্থান হিসেবে লেখা রয়েছে সিএসসিএল গ্লোব, হংকং নামে । বোঝা যাচ্ছে জাহাটি সেখানেই নির্মিত হয়েছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ জাহাজটি লন্ডন বন্দরে পৌছায় সেখানে এক ধরনের আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।বন্দর থেকে পল ডেভি জানান, এটি খুবই চমৎকার একটি দিন । আমরা গর্বিত। বন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চেং জানান, ইউরোপ-এশিয়ার মধ্যে বানিজ্য সম্প্রসারনে এ জাহাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। নির্বাহী লন্ডনের ডেইলি মেইল এ নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চায়না শিপিং লাইনস কো. লি. এবং দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই হেভি ই›ন্ডাস্ট্রিজ এটি নির্মান করেছে।
[ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস] বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাটির তৈরী মসজিদ
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাটির তৈরী মসজিদ সম্পর্কে পৃথিবীতে সৃষ্টিকর্তার সবচেয়ে
পছন্দের ঘড় হল মসজিদ । মসজিদে মুসলামন জাতি মহান সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি
লাভের জন্য উপাসনা করে থাকে। সারা পৃথিবীর দেশে দেশে বিভিন্ন মসজিদে
মুষলমান সম্প্রদায় মসজিদে গিয়ে যেমন উপাসনা করে তেমনি পৃথিবী জুড়ে রয়েছে
বিভিন্ন ধরণের সুন্দর স্থাপত্যশৈল্পিক মসজিদ।
আমরা জেনেছি পৃথিবীর সবেয়েচে সুন্দর মসজিদের কথা, জেনেছি সবচেয়ে বড় মসজিদের অজানা তথ্য, জেনেছি সমুদ্রে ভাষমান মসজিদের বিস্ময়কর জানা- অজানা তথ্যও। আজ আমরা জানব পৃথিবীর বুকে মাটি দিয়ে তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদের দারুন কিছু চমকপ্রদ তথ্যের কথা।
পৃথিবীতে মাটির তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদ অবস্থিত আফ্রিকার উত্তরাঞ্চলে ডিজেনি (Djenne) শহরে। মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। আর এটিই হল পৃথিবীতে মাটির তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদ।
মসজিদটি প্রথম কবে নির্মাণ করা হয়েছিল সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা যায়নি। তবে ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী মসজিদটি নির্মাণের পক্ষে অধিকাংশ মতের সমর্থন পাওয়া যায়। জানা যায় যে, সুলতান কুনবুরু (Kunburu) ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙ্গে ফেলে সেখানে এই মসজিদটি তৈরী করেন।
১৮২৮ সালে ফরাসী পর্যটক রেনে কর্তৃক এই এলাকা সফরের আগ পর্যন্ত এই মসজিদটি সম্পর্কে লিখিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। রেনে তার সফরশেষে লিখেন, ডিজেনি শহরে মাটির তৈরী একটি মসজিদ আছে। এর দুইপাশে দুটি দর্শনীয় কম উচ্চতার টাওয়ার আছে। এরপর থেকে মাটির তৈরী এই মসজিদ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে আগ্রহের সৃষ্টি হয়।
বানি নদীর তীরে অবস্থিতইে মসজিদটি ২৪৫ ফুট আয়তনবিশিষ্ট ৩ ফুট উঁচু ফ্ল্যাটফরমের উপর তৈরী। বর্ষাকালে বানি নদীর প্লাবিত পানি থেকে মসজিদটিকে সুরক্ষা করে এই ফ্ল্যাটফরম। মসজিদের দেয়ালগুলো তাল গাছের কাঠ, যা স্থানীয়ভাবে টরল নামে পরিচিত, সেগুলো দ্বারা নকশা করা। শুধু নকশা নয়, তাল গাছের কাঠ মসজিদের দেয়ালে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে মাটির দেয়াল সহজে ধ্বসে না যায়।
প্রতি বছর স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্যোগে মসজিদটির সংস্কার কাজ চলে। ২০০৬ সালের ২০ জানুয়ারী মসজিদের ছাদের একটি অংশ এবং ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর এর দক্ষিণ দিকের টাওয়ার এর একটি অংশ ধ্বসে পড়লে দি আগা খান ট্রাষ্ট কালচার নিজস্ব খরচে এটির সংস্কার করে
আমরা জেনেছি পৃথিবীর সবেয়েচে সুন্দর মসজিদের কথা, জেনেছি সবচেয়ে বড় মসজিদের অজানা তথ্য, জেনেছি সমুদ্রে ভাষমান মসজিদের বিস্ময়কর জানা- অজানা তথ্যও। আজ আমরা জানব পৃথিবীর বুকে মাটি দিয়ে তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদের দারুন কিছু চমকপ্রদ তথ্যের কথা।
পৃথিবীতে মাটির তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদ অবস্থিত আফ্রিকার উত্তরাঞ্চলে ডিজেনি (Djenne) শহরে। মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। আর এটিই হল পৃথিবীতে মাটির তৈরী সবচেয়ে বড় মসজিদ।
মসজিদটি প্রথম কবে নির্মাণ করা হয়েছিল সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা যায়নি। তবে ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী মসজিদটি নির্মাণের পক্ষে অধিকাংশ মতের সমর্থন পাওয়া যায়। জানা যায় যে, সুলতান কুনবুরু (Kunburu) ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙ্গে ফেলে সেখানে এই মসজিদটি তৈরী করেন।
১৮২৮ সালে ফরাসী পর্যটক রেনে কর্তৃক এই এলাকা সফরের আগ পর্যন্ত এই মসজিদটি সম্পর্কে লিখিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। রেনে তার সফরশেষে লিখেন, ডিজেনি শহরে মাটির তৈরী একটি মসজিদ আছে। এর দুইপাশে দুটি দর্শনীয় কম উচ্চতার টাওয়ার আছে। এরপর থেকে মাটির তৈরী এই মসজিদ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে আগ্রহের সৃষ্টি হয়।
বানি নদীর তীরে অবস্থিতইে মসজিদটি ২৪৫ ফুট আয়তনবিশিষ্ট ৩ ফুট উঁচু ফ্ল্যাটফরমের উপর তৈরী। বর্ষাকালে বানি নদীর প্লাবিত পানি থেকে মসজিদটিকে সুরক্ষা করে এই ফ্ল্যাটফরম। মসজিদের দেয়ালগুলো তাল গাছের কাঠ, যা স্থানীয়ভাবে টরল নামে পরিচিত, সেগুলো দ্বারা নকশা করা। শুধু নকশা নয়, তাল গাছের কাঠ মসজিদের দেয়ালে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে মাটির দেয়াল সহজে ধ্বসে না যায়।
প্রতি বছর স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্যোগে মসজিদটির সংস্কার কাজ চলে। ২০০৬ সালের ২০ জানুয়ারী মসজিদের ছাদের একটি অংশ এবং ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর এর দক্ষিণ দিকের টাওয়ার এর একটি অংশ ধ্বসে পড়লে দি আগা খান ট্রাষ্ট কালচার নিজস্ব খরচে এটির সংস্কার করে
[খেলাধূলার খবর] অবিস্মরণীয় বোনাস পেতে যাচ্ছেন মাশরাফিরা!
সাধারণত বাংলাদেশ দল ভালো করলেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড-বিসিবি থেকে বোনাস
দেয়া হয়। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার পর মোটা অংকের
আর্থিক বোনাস পাচ্ছেন মাশরাফি-মুশফিকরা। আবারো সেই সুযোগ এসেছে
ক্রিকেটারদের সামনে। পাকিস্তানের বিপক্ষে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয়
করার জন্যেও বোনাস পেতে যাচ্ছেন মাশরাফিরা। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান
পাপন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত রোববার মিরপুরে দ্বিতীয় ম্যাচ চলাকালীন বোনাসের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আসলে বোনাস তো আমরা সব সময়ই দিয়ে থাকি। তবে এই সিরিজ জয়টা হলে সেটা হবে অবিস্মরণীয়। কারণ পাকিস্তানের সাথে অল্পের জন্য হলেও অনেক সময় আমরা জিততে পারিনি। এবার ১৬ বছর পরে হলেও একটি ম্যাচে জিতেছি। সিরিজ জিততে পারলে বোর্ড থেকে একটা বোনাস দেয়া হবে। বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সসহ দুইটা এক সাথে বোনাস দিলে তারা বড় ধরনের একটা কিছু পাবে।’ পাপনের মতে, এই ধরণের উপহার ক্রিকেটারদেরকে আরো উজ্জীবিত করবে। তাছাড়া যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬ বছর পর শুধু জয়-ই নয়, একেবারে সিরিজ জয়, সেখানে সভাপতির মন গলবে এ আর এমন কি!
গত রোববার মিরপুরে দ্বিতীয় ম্যাচ চলাকালীন বোনাসের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আসলে বোনাস তো আমরা সব সময়ই দিয়ে থাকি। তবে এই সিরিজ জয়টা হলে সেটা হবে অবিস্মরণীয়। কারণ পাকিস্তানের সাথে অল্পের জন্য হলেও অনেক সময় আমরা জিততে পারিনি। এবার ১৬ বছর পরে হলেও একটি ম্যাচে জিতেছি। সিরিজ জিততে পারলে বোর্ড থেকে একটা বোনাস দেয়া হবে। বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সসহ দুইটা এক সাথে বোনাস দিলে তারা বড় ধরনের একটা কিছু পাবে।’ পাপনের মতে, এই ধরণের উপহার ক্রিকেটারদেরকে আরো উজ্জীবিত করবে। তাছাড়া যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬ বছর পর শুধু জয়-ই নয়, একেবারে সিরিজ জয়, সেখানে সভাপতির মন গলবে এ আর এমন কি!
Monday, April 20, 2015
[ইসলামের কথা] নামাজ না পড়ার পরিণাম
ঈমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আমল হলো নামাজ। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকে এটি ধনী- গরিব নির্বিশেষে সবার ওপর ফরজ।
ইচ্ছাকৃত নামাজ ছেড়ে দেয়া শিরকের পর সবচেয়ে বড় গোনাহ। এমনকি এটি মানুষ হত্যা, অন্যের সম্পদ লুণ্ঠন, ব্যভিচার, চুরি ও মদপানের চেয়েও মারাত্মক গোনাহ। যার শাস্তি দুনিয়া ও আখেরাত উভয় স্থানেই ভোগ করতে হবে (কিতাবুস সালাত, ইবনে কায়য়ুম, পৃ. ১৬)।
রাসূল সা: ইরশাদ করেন, ‘যে কেউ ইচ্ছাকৃত নামাজ ছেড়ে দেয় আল্লাহ পাক তার হতে তাঁর জিম্মাদায়িত্ব উঠিয়ে নেন’ (বুখারি-১৮, ইবনে মাজাহ-৪০৩৪, মুসনাদে
আহমদ-২৭৩৬৪)। অর্থাৎ যে নামাজ ছেড়ে দিলো সে যেন আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ছেদ করল।
[খেলাধূলার খবর] এ বাংলাদেশ আগের বাংলাদেশ নয়: আফ্রিদি
অভিজ্ঞতা আর ফর্মের খাতা-কলমে এই সিরিজের শুরু থেকেই পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। কিন্তু এ কথা মানতে চাচ্ছিলেন না টি- টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। পাকিস্তানে বসেই বারবার বলে
আসছিলেন বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে পাকিস্তান। কিন্তু এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশ ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেওয়ার পর স্বয়ং আফ্রিদিই স্বীকার করলেন, এ বাংলাদেশ আগের বাংলাদেশ নয়। তৃতীয় ওয়ানডে'র পরপরই একমাত্র টি- টোয়েন্টি খেলতে আহমেদ শেহজাদ, সোহেল তানভির, মুক্তার আহমেদের সঙ্গে ঢাকা পৌঁছান আফ্রিদি। বিমানবন্দর থেকে সোনারগাঁ হোটেলে পৌঁছিয়ে আফ্রিদি গণমাধ্যমকে বলেন, 'বাংলাদেশের ক্রিকেট অনেক এগিয়ে গেছে। বিশেষ করে বিশ্বকাপ ও বর্তমান সিরিজে তারা দারুণ পারফর্ম করছে। আমার মনে হয়, এই দেশের ক্রিকেট সঠিক পথেই এগুচ্ছে।'
Sunday, April 19, 2015
[লাইফ স্টাইল] মেয়েদের ঠিক কী কী কারণে পছন্দ করে পুরুষ?
[লাইফ স্টাইল] মেয়েদের যে ৭ টি ছোট্ট কথায় দারুণ উজ্জীবিত হয় সঙ্গী !
হয়ত আবেকে আপনি বলে বসতে পারেন, মেয়েদের সবকিছুই পছন্দ! আপনার আবেক আমরা
সন্মান করছি। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে কিছু অব্যর্থ বৈশিষ্ট
যা দেখে বিশ্বের প্রায় সব পুরুষই নারীর প্রতি চুম্বকীয় আকর্ষণ বোধ করে
থাকেন।
সেজেগুজে এলে বান্ধবীর প্রশংসা পুরুষ মাত্রেই করে থাকেন। তবে কখনও একটু অবিন্যস্ত অবস্থায় দেখা হলে সেই মেয়েকেই চোখে হারান তাঁর অনুরাগী। তাই প্রণয়ীর নজর কাড়তে মাঝে-সাঝে কিছুটা অগোছাল থাকলে মন্দ হয় না।
উচ্চারণেও আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখেন মেয়েরা। অবশ্য অনেক সময়েই উল্টে নিজের এই অভ্যাস নিয়ে তাদের খুঁতখুঁত কাটে না। খোঁজ নিয়ে দেখুন, প্রেমিকার কথা বলার ভঙ্গিতে মুগ্ধ হয়েছেন দুনিয়ার ৯০ শতাংশ পুরুষ। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ছবিতে মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়কে এই কারণে মনে রেখেছেন অনেকেই।
মেয়েরা নরম-সরম। যে কোনও সময় তারা নানা কারণে ভয় পান। এমনই ধারণা বেশির ভাগ পুরুষের। প্রিয় নারীর আতঙ্কিত মুখ-চোখ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগও করেন তাঁরা। তবে ভয় যেন নিয়ন্ত্রণরেখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, এটাও কেয়াল রাখতে হয়। আসলে মেয়েরা ভয় পেলেই যে তাঁদের কাছে টেনে নিয়ে বীরত্ব দেখানোর সুযোগ পান পুরুষ-সিংহ!
চশমায় ঢাকা পড়ে সুন্দর চোখজোড়া। এই কারণে কনট্যাক্ট লেন্সের প্রতি ঝোঁকেন দৃষ্টি-সমস্যায় জেরবার বহু মহিলা। আসলে এরা হয়তো খবরই রাখেন না, মোটা ফ্রেমের ওই চশমাই পাগল করে অজস্র পুরুষকে। তাদের মতে, ফ্রেমবন্দি চোখেই খেলে যায় আকর্ষণের ঝিলিক।
কখনও লক্ষ্য করেছেন কি, ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে মেক-আপ করার সময় আপনার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রয়েছেন স্বামী অথবা প্রেমিক? আসল কারণ হল, এই অবস্থায় নারীকে দেখতে বড়ই পছন্দ পুরুষের। তার ওপর আয়না মারফত যদি আচমকা মোহময়ী কটাক্ষ হানা যায়, তাহলে নিঃসন্দেহে ‘কেল্লাফতে’!
বিশ্বের নানা দেশে পাগড়ির প্রচলন রয়েছে। কিন্তু স্নান সেরে বাথরুম থেকে ভিজে চুল তোয়ালেতে বেঁধে বের হলেই নারীর মুখের উপর দৃষ্টি থমকে যায় অধিকাংশ পুরুষের। তোয়ালে আবিষ্কারের পর থেকে যুগ যুগ ধরে এতেই কাবু দুনিয়ার তামাম প্রেমিক।
আধুনিক নারী ফিগার সচেতন। তাই নিয়মিত ব্যায়াম তার জীবনের অংশ। ওয়ার্ক আউট করার পর সেই ক্লান্ত ও ঘর্মাক্ত শরীরের সুপ্ত আবেদনে চোখ আটকে যায় পুরুষের। ছাপোষা গৃহস্থ বধূর সংসারের কাজে জেরবার হওয়া কর্ম-ক্লিষ্ট রূপেই কি একদা আনমনা হয়নি লাখো হৃদয়?
সত্তরের হিট ছবি ‘অনামিকা’-র কথা মনে আছে? প্রেমিক সঞ্জীবকুমারের পাঞ্জাবি গায়ে চাপিয়ে আশা ভোঁসলের ‘বাহোঁ মে চলে আও…’ গানে লিপ দেওয়ার দৃশ্যে জয়া ভাদুড়ির (বচ্চন) অনবদ্য রূপে মজেছিলেন সেকালের অগুনতি যুবক। রুপোলি পর্দার কথা ছেড়ে দিন, বাস্তবেও কোনও কারণে সুন্দরী প্রেমিকার পরণে নিজের টি-শার্ট দেখে চোখ ফিরিয়ে নিতে পারেন ক’জন ম্যান!
সেজেগুজে এলে বান্ধবীর প্রশংসা পুরুষ মাত্রেই করে থাকেন। তবে কখনও একটু অবিন্যস্ত অবস্থায় দেখা হলে সেই মেয়েকেই চোখে হারান তাঁর অনুরাগী। তাই প্রণয়ীর নজর কাড়তে মাঝে-সাঝে কিছুটা অগোছাল থাকলে মন্দ হয় না।
উচ্চারণেও আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখেন মেয়েরা। অবশ্য অনেক সময়েই উল্টে নিজের এই অভ্যাস নিয়ে তাদের খুঁতখুঁত কাটে না। খোঁজ নিয়ে দেখুন, প্রেমিকার কথা বলার ভঙ্গিতে মুগ্ধ হয়েছেন দুনিয়ার ৯০ শতাংশ পুরুষ। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ছবিতে মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়কে এই কারণে মনে রেখেছেন অনেকেই।
মেয়েরা নরম-সরম। যে কোনও সময় তারা নানা কারণে ভয় পান। এমনই ধারণা বেশির ভাগ পুরুষের। প্রিয় নারীর আতঙ্কিত মুখ-চোখ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগও করেন তাঁরা। তবে ভয় যেন নিয়ন্ত্রণরেখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, এটাও কেয়াল রাখতে হয়। আসলে মেয়েরা ভয় পেলেই যে তাঁদের কাছে টেনে নিয়ে বীরত্ব দেখানোর সুযোগ পান পুরুষ-সিংহ!
চশমায় ঢাকা পড়ে সুন্দর চোখজোড়া। এই কারণে কনট্যাক্ট লেন্সের প্রতি ঝোঁকেন দৃষ্টি-সমস্যায় জেরবার বহু মহিলা। আসলে এরা হয়তো খবরই রাখেন না, মোটা ফ্রেমের ওই চশমাই পাগল করে অজস্র পুরুষকে। তাদের মতে, ফ্রেমবন্দি চোখেই খেলে যায় আকর্ষণের ঝিলিক।
কখনও লক্ষ্য করেছেন কি, ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে মেক-আপ করার সময় আপনার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রয়েছেন স্বামী অথবা প্রেমিক? আসল কারণ হল, এই অবস্থায় নারীকে দেখতে বড়ই পছন্দ পুরুষের। তার ওপর আয়না মারফত যদি আচমকা মোহময়ী কটাক্ষ হানা যায়, তাহলে নিঃসন্দেহে ‘কেল্লাফতে’!
বিশ্বের নানা দেশে পাগড়ির প্রচলন রয়েছে। কিন্তু স্নান সেরে বাথরুম থেকে ভিজে চুল তোয়ালেতে বেঁধে বের হলেই নারীর মুখের উপর দৃষ্টি থমকে যায় অধিকাংশ পুরুষের। তোয়ালে আবিষ্কারের পর থেকে যুগ যুগ ধরে এতেই কাবু দুনিয়ার তামাম প্রেমিক।
আধুনিক নারী ফিগার সচেতন। তাই নিয়মিত ব্যায়াম তার জীবনের অংশ। ওয়ার্ক আউট করার পর সেই ক্লান্ত ও ঘর্মাক্ত শরীরের সুপ্ত আবেদনে চোখ আটকে যায় পুরুষের। ছাপোষা গৃহস্থ বধূর সংসারের কাজে জেরবার হওয়া কর্ম-ক্লিষ্ট রূপেই কি একদা আনমনা হয়নি লাখো হৃদয়?
সত্তরের হিট ছবি ‘অনামিকা’-র কথা মনে আছে? প্রেমিক সঞ্জীবকুমারের পাঞ্জাবি গায়ে চাপিয়ে আশা ভোঁসলের ‘বাহোঁ মে চলে আও…’ গানে লিপ দেওয়ার দৃশ্যে জয়া ভাদুড়ির (বচ্চন) অনবদ্য রূপে মজেছিলেন সেকালের অগুনতি যুবক। রুপোলি পর্দার কথা ছেড়ে দিন, বাস্তবেও কোনও কারণে সুন্দরী প্রেমিকার পরণে নিজের টি-শার্ট দেখে চোখ ফিরিয়ে নিতে পারেন ক’জন ম্যান!
[লাইফ স্টাইল] মেয়েদের যে ৭ টি ছোট্ট কথায় দারুণ উজ্জীবিত হয় সঙ্গী !
[লাইফ স্টাইল] বিয়ের পর পুরুষের জন্য কিছু চরম সত্য
প্রেমে পড়লে মানুষ কতো কিছুই করে থাকেন সঙ্গীর জন্য, তা নারী কিংবা পুরুষ যে-ই হোক না কেন। প্রেমের সম্পর্কে খুব সূক্ষ্ম কিছু ব্যাপার থাকে যা প্রেমিক/প্রেমিকা দু’জনই আশা করে থাকেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পুরুষ প্রেমিকেরাই তার সঙ্গীকে নানা ভাবে ভালোবাসার কথা, তাকে খুশি করার বিভিন্ন ব্যাপার গুলো মাথায় রাখেন।
আর অন্য দিকে নারীরা স্বভাবগত ভাবেই কিছুটা লাজুক প্রকৃতির হওয়ার কারণে তারা অনেক কিছু তার সঙ্গীর জন্য করতে চাইলেও পারেন না। কিন্তু ছোট্ট ছোট্ট কিছু কাজ কিন্তু নারীরা চাইলেই করতে পারেন তার সঙ্গীর জন্য আর তা খুব কঠিন কিছু নয়, তা হল সঙ্গীকে টেক্সট মেসেজ পাঠানো। আর এই ছোট্ট কাজের মাধ্যমেই সম্পর্কে আসে কিছুটা হলেও ভিন্নতা ও পুরুষ সঙ্গীরাও খুশি থাকেন।
“ইউ আর মাই হিরো” পাঠিয়েই দেখুন না এমন একটি মেসেজ আপনার সঙ্গীকে, দেখবেন কতটা খুশি হয়ে যাবেন তিনি। কারণ সব প্রেমিকরাই চান তার প্রেমিকা যেন তাকে তার জীবনের হিরো মনে করেন।
“ইউর আর সো হট” প্রশংসা শুনতে সবাই ভালোবাসেন। আর তা যদি হয় আপনার প্রতি প্রেমিকার প্রশংসা তাহলে অবশ্যই তা ভালোলাগার বিষয়। সুদর্শন, স্মার্ট, ব্যাক্তিত্ববান প্রেমিক সবাই আশা করেন কিন্তু যে যেমনই হোক না কেন, প্রতিটি প্রেমিকার কাছে তার প্রেমিক অনেক বেশি সুন্দর। তাই মাঝে মাঝে সঙ্গীকে এই মেসেজটি পাঠাতে ভুলবেন না। “আই কান্ট ওয়েট টু সি ইউ” ভালবাসায় ভরপুর এই মেসেজটি যে কোন পুরুষ প্রেমিকের মন মুহূর্তেই ভাল করে দেবে। হতে পারে প্রেমিকা অপেক্ষা করছেন তার প্রেমিকের জন্য কিংবা একজন স্ত্রী অপেক্ষা করছেন তার স্বামীর জন্য এই সময় যদি এমন একটি মেসেজ সঙ্গীকে নারীরা দিয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন সঙ্গী কতটা আগ্রহী হয়ে উঠবে। “আই এম থিঙ্কিং অ্যাবাউট ইউ” মনে করুন আপনি আপনার পরিবারের সাথে কোথাও গিয়েছেন কিংবা রাতে কোন কারণে ঘুম হচ্ছেনা, তখন স্বাভাবিক ভাবেই সঙ্গীর কথা মনে পড়তে পারে। তখন তাকে এই মেসেজ দিয়ে দিন। সঙ্গী অবশ্যই খুশি হবে। “মিসইউ” এই মেসেজটি সব নারী-পুরুষেরা তাদের সঙ্গীকে দিয়ে থাকেন। কিন্তু যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর কাছ থেকে এই মেসেজটি পান তখন পুরুষেরাও খুব খুশি হন। “আই লাভ ইউর ভয়েস”
সঙ্গীর কন্ঠ শুনতে কে না ভালবাসে। যখন অনেক দিন কোন দেখা সাক্ষাৎ হয়না একে অপরের সাথে তখন কিন্তু ফোনে কথা বলা ছাড়া আর মেসেজ পাঠানো ছাড়া কোন উপায় থাকেনা। তখন আপনি আপনার সঙ্গীকে এই মেসেজটি দিতে পারেন এতে সঙ্গী খুশি হতে বাধ্য। “আই হ্যাড এ গ্রেট টাইম উইথ ইউ” যখনি সঙ্গীর সাথে ভাল সময় কাটাবেন তখন বাড়ি ফিরে এই মেসেজটি পাঠাতে একেবারেই ভুলে যাবেন না। আর আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাতেও কোন সমস্যা নেই! ঘরে বসেই স্বামীকে এই মেসেজটি দিয়ে দিন, তারপর দেখুন সে কতটা খুশি হয়।
[লাইফ স্টাইল] বিয়ের পর পুরুষের জন্য কিছু চরম সত্য
[খেলাধূলার খবর] টানা জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বিয়ের আগে সবার কাছেই বিয়ে হল দিল্লিকা লাড্ডু। বিয়ের পর কারো কাছে তা মধুর আর কারো জন্য তিক্ত। আর তাই বেশিরভাগ পুরুষই বিয়ের জন্য মুখিয়ে থাকলেও কারো কারো কাছে তা রীতিমত আতঙ্কের। অবশ্য আতঙ্কিত হবার কারণও আছে। কেননা শুধু বিয়ের পরই পুরুষেরা জানতে পারেন এমন কিছু সত্য, যেগুলো বিয়ের আগে তেমন একটা বোঝা যায় না। এইসব সত্যের কিছু কিছু আসলে বাস্তব জীবনের জন্য ভালো, তবে বেশিরভাগই এতদিন স্বাধীন জীবন কাটানো পুরুষদের জন্য কষ্টকর। আর তাই যারা বিয়ে করতে চলেছেন তারা এখনি জেনে নিন বিয়ে পরবর্তী কিছু সত্য।১) স্ত্রীর রান্নার স্বাদ মায়ের রান্নার মত আশা করবেন না, তার সামনে মায়ের রান্নার সুনাম কিংবা রান্নার দুর্নাম করলে কেবল ঝগড়াই বাধবে। অন্যদিকে রান্নার প্রশংসা করে স্ত্রীকে খুশি রাখতে পারবেন দিনভর!
২) বিয়ে করেছেন তো আড্ডা-বাজির দিন এবার ফুরাল। সংসারে শান্তি চাইলে এ কাজটি মোটেও করবেন না। স্ত্রীর মাঝে নিজের মায়ের ছায়া মোটেও আশা করাটা বড় ধরণের বোকামি। কেননা প্রতিটি মানুষই সতন্ত্র আর স্ত্রীর মধ্যে তার মায়ের ছায়া থাকতে পারে আপনার মায়ের নয়। বরং স্বামীর মায়ের সাথে নিজের তুলনা স্ত্রীদের মারাত্মক ক্ষেপিয়ে তোলে।
৩) সংসার হচ্ছে অনেক দায়িত্ব, ধৈর্য, সন্তান, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইত্যাদি আরও অনেক কিছু। এটা শুধু আমি-তুমি নয়। শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়-স্বজন আসলে খুশি না হলেও ভীষণ খুশির ভান করতে হবে। কারণ এটা স্ত্রীকে খুশি করে।
৪) বিয়ের আগে যৌন জীবন নিয়ে যতটা আগ্রহ থাকে, সেটা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। বেশিরভাগ পুরুষই অনুভব করেন যে যৌনতা বিষয়টা আসলে প্রতিদিন ভালো নাও লাগতে পারে।
৫) ঝগড়া করলে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়? প্রেমের ক্ষেত্রে ঝগড়া পুরুষের অপছন্দ হলেও বিয়ের পর তারা অনুভব করতে পারেন যে মাঝে মাঝে মন খুলে ঝগড়া করে নিলে মন হালকা হয়ে আসে, দাম্পত্যে স্বস্তি ফিরে আসে।
৬) নারীরা কেবল নিজের স্বামীর জীবনে অন্য নারীকে নন, ইলেকট্রনিক গেজেটকেও সহ্য করতে পারেন না। টেলিভিশন, কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি যে কোন পণ্যের প্রতি স্বামীর আসক্তি স্ত্রীর দুচোখের বিষ।
৭) সন্তান নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন কাটাবার স্বপ্ন সকল পুরুষেরই থাকে। তবে সন্তান পালনের ও তাকে যোগ্য মানুষ করে তোলার কাজটি যে মোটেও সহজ নয়, সেটা পুরুষ অনুভব করেন কেবল বিয়ে ও সন্তান হবার পর।
[খেলাধূলার খবর] টানা জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
bangladeshi sex video new
সাকিব আলতো করে বলটা পুশ করলেন, একটা রান নিলেন। বাংলাদেশের সব খেলোয়াড় বেরিয়ে এলেন মাঠে। এটুকুই স্রেফ উদযাপন।
উদযাপন এমন সামান্য হলেও অসামান্য এক অর্জন হলো গতকাল মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে।তামিম ইকবালের টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি, মুশফিকুর রহিমের ধ্বংসাত্মক ব্যাটিং ও বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ভর করে চলমান সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ। পাকিস্তানের ছুঁড়ে দেওয়া ২৪০ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পৌঁছে গেলো ৭১ বল হাতে রেখে!শুরু থেকেই বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন তামিম ও সৌম্য। জুনায়েদখানের বলি হয়েছেন সৌম্য সরকার। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে জুনায়েদ খানকে পরপর তিনটি বাউন্ডারি হাঁকান সৌম্য। এক বল বিরতি দিয়ে পরের বলটিও বাউন্ডারির জন্য খেলছিলেন। কিন্তু সোজা ব্যাটে খেলতে গিয়ে উইকেট কিপারের ক্যাচে পরিণত হন সৌম্য। সাজঘরে ফেরার আগে ১১ বলে ১৭ রান করে ফেরেন তিনি।এদিনও সুবিধা করতে পারেননি মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফর্ম করা রিয়াদ কাল ফিরেছেন ১৭ রানে। কিন্তু এরপরই শুরু হয়ে যায় আবারও তামিম ও মুশফিকের মহাকাব্যিক ব্যাটিং। আগের দিনের মতো বাংলাদেশের রেকর্ড করতে না পারলেওগতকালও দুজনে সেঞ্চুরি পার্টনারশিপ করেছেন।মুশফিকের আউটের ভেতর দিয়ে এই জুটি ভাঙার আগে বাংলাদেশের জয়তো একরকম নিশ্চিত হয়ে গেছেই; তৃতীয় উইকেটে যোগ হয়ে গেছে ১১৮ রান।
এর আগেই অবশ্য ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেলেছেন তামিম ইকবাল। শাহরিয়ার নাফীস ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর মাত্র তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করে ফেলেছেন।দারুণ আক্রমণাত্মকভাবে শুরু করা তামিম ফিফটিতে পৌঁছে যান মাত্র ৩১ বলে। এরপর একটু ধীরেসুস্থে খেলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তামিমের সেঞ্চুরি পূরণের পরপরই ফিরে যান বাংলাদেশের ‘রান মেশিন’ মুশফিকুর রহিম।
গতকালও ঝড়ের গতিতে ব্যাট করেছেন মুশফিক। ৭০ বলে ৮টি চার ও একটি ছক্কায় সাজানো ৬৫ রানের ইনিংস খেলে গেছেন মুশফিক।তামিম অবশ্য হার মানলেন না। সেঞ্চুরির পর ট্রেডমার্ক এক ছক্কা মেরে নিজের প্রাণশক্তিটা বুঝিয়ে দিলেন। শেষ পর্যন্ত দলের জয় সঙ্গী করে তবেই যখন মাঠ ছাড়লেন, তামিমের রান তখন ১১৬ বলে ১১৬; ইনিংসে ১৭টি চার ও একটি ছক্কা।এর আগে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান ক্রিকেট দল।সরফরাজকে সঙ্গে নিয়ে শুরু থেকেই সতর্কতার সাথে খেলতে থাকেনআজহার আলী। পাকিস্তানের সংগ্রহ তখন সাত ওভারে ৩৬ রান। রুবেল হোসেন প্রথম স্পেলে বল করতে এসেই বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছেন। রুবেলের বলে ফাইন লেগে থাকা সৌম্য সরকারের দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফেরেন সরফরাজ আহমেদ (৭)। উইকেটে এসে এখনও থিতু হতে পারেনি। তার মধ্যেই আরাফাত সানির করা বলটি একটু বাঁক খেয়ে মোহাম্মদ হাফিজের স্ট্যাম্প ভেঙ্গে দেয়। শূন্য রানেই ফিরতে হয় পাকিস্তানের এই সেরা ব্যাটসম্যানকে। ৩৭ রানে দুই উইকেট হারিয়ে রক্ষণাত্মক পাকিস্তান। এরপর সময়ের ব্যবধানে উইকেট পতন। ৭৭ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে পাকিস্তান।ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে সাদ নাসিমকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করেন হারিস সোহেল। এই জুটিতে তাদের করা ৭৭ রানের কল্যাণে ২০০ রানের গণ্ডি পার হওয়ার সাহস পায় পাকিস্তান। মাশরাফি বিন মুর্তজার শিকার হওয়ার আগে ৬১ বলে ৪৪ রান করে ফেরেন হারিস সোহেল। শেষ দিকে ওয়াহাব রিয়াজ ও সাদ নাসিমের করা অবিচ্ছিন্ন ৬৬ বলের ৮৫ রানের জুটিতে ২৩৯ রানের পুঁজি পায় পাকিস্তান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেন সাদ নাসিম। ৪০ বলে ৫১ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন ওয়াহাব রিয়াজ। বাংলাদেশ দলের হয়ে দুই উইকেট নেন সাকিব আল হাসান।
[বিনোদন ডেস্ক] আবারো সানি লিওনির দাপট
ভারতের বক্স-অফিসে এখন চলছে ইন্দো-কানাডীয় অভিনেত্রী সানি লিওনির দাপট। তার
অভিনীত ‘এক পাহেলি লিলা’ সিনেমাটি মুক্তির প্রথম তিন দিনেই মূলধন উঠে
এসেছে।শুক্রবার মুক্তির পর এ পর্যন্ত সিনেমাটি আয় করেছে প্রায় ১৬ কোটি রুপি। আর সিনেমাটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি রুপি।এদিকে ‘এক পাহেলি লিলা’র দাপটে মার খেয়ে যাচ্ছে ‘ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সি’।
চলতি বছরের অন্যতম প্রতিক্ষীত সিনেমা দিবাকার ব্যানার্জির ‘ডিটেকটিভ
ব্যোমকেশ বক্সি’ মুক্তির দ্বিতীয় সপ্তাহেও আশানুরূপ ব্যবসা করতে পারেনি।
প্রথম সপ্তাহে হলিউডি সিনেমা ‘ফিউরিয়াস সেভেন’ আর দ্বিতীয় সপ্তাহে ‘এক
পাহেলি লিলা’ জোর টক্কর দিয়েছে সুশান্ত সিং রাজপুত অভিনীত সিনেমাটিকে।
দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষে সিনেমাটির আয় এখন ২৩ কোটি ১৪ লাখ রুপি।
Saturday, April 18, 2015
[লাইফ স্টাইল] পৃথিবীতে পুরুষের থেকে নারী ধূমপায়ী বেশী
[লাইফ স্টাইল] ভদ্র মেয়েদেরকিছু বৈশিষ্ট্য
পশ্চিমা দেশগুলোতে ধূমপানের ওপর কড়াকড়ি বাড়ার কারণে তামাকজাত পণ্য প্রস্তুত
কোম্পানিগুলো ভারত ও চীনের ভোক্তাদের দিকে বেশি নজর দিচ্ছে বলে মনে করছেন
বিশেষজ্ঞরা। একদল গবেষক ১৯৮০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৭টি দেশে
ধূমপায়ীদের ওপর নজর রেখেছেন। তাদের পর্যবেক্ষণে প্রাপ্ত ফলাফল নিয়ে জার্নাল
অব আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (জেএএমএ) নামের একটি স্বাস্থ্য সাময়িকীর
খবরে বলা হয়, ভারতে গত ৩০ বছরে পুরুষ ধুমপায়ীর হার ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে
কমে ২৩ শতাংশ হয়েছে। একই সময়ে নারী ধূমপায়ীদের হার তিন শতাংশ থেকে বেড়ে তিন
দশমিক দুই শতাংশ হয়েছে। নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা ৫৩ লাখ থেকে বেড়ে এক কোটি ২২
লাখে দাঁড়িয়েছে। ধূমপানের প্রভাব নারী ও পুরুষের ওপর একই রকম হলেও এর ফলে
নারীদের মধ্যে বন্ধাত্ব ও ক্যান্সারের আশঙ্কা বাড়ছে।নেভিন কিশোর নামে নয়া দিল্লির ম্যাক্স হাসপাতালের একজন বিশেষজ্ঞ বলেন,
জীবনযাত্রার পরিবর্তনের কারণে ভারতে নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।
অ্যাপোলো হাসপাতালের স্বপ্না নানগিয়া মনে করেন, ভারত ও চীনের মতো দেশে
সিগারেট কোম্পানি গুলো দুর্ভিসন্ধিমূলকভাবে ধূমপানকে সামাজিকভাবে
গ্রহণযোগ্য করে তোলার চেষ্টা করছে। কারণ, এতে করে বিজ্ঞাপন বিষয়ক ঝামেলা
থেকে বেঁচে যাওয়া যায়। এছাড়া পশ্চিমা দেশগুলোতে ধূমপানের প্রচারণা চালাতে
গেলে বড় রকমের জরিমানা গুনতে হয়। কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালের কৈলাশনাথ
গুপ্তা মনে করেন, নারীদের মাঝে ধোঁয়াবিহীন তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার বেড়েছে।
তবে তামাকের ক্ষতি নারী ও পুরুষের ওপর একই রকম বলে মনে করেন তিনি।
[লাইফ স্টাইল] ভদ্র মেয়েদেরকিছু বৈশিষ্ট্য
[লাইফ স্টাইল] পছন্দের নারীকে কাছে টানার উপায়
১) ভদ্র মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকে। এমন কিছু পরে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে।
২) ভদ্র মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চাই না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে তা টিকিয়ে রাখতে।
৩) ভদ্র মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পরুক তা তারা চাই না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।
৪) ভদ্র মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।
৫) ভদ্র মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।
৬) ভদ্র মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদি দেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।
৭) ভদ্র মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে।
৮) ভদ্র মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকে ভাব্বায়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়।
৯) ভদ্র মেয়েদের কবিতা লেখার প্রতি আগ্রহ বেশি। তারা তাদের লেখা কবিতা সচরাচর কাছের মানুষ ছাড়া কাউকে দেখাতে চায় না।
১০) ভদ্র মেয়েরা সাধারণ ঘর কুনো স্বভাবের বেশি হয়।
১১) ভদ্র মেয়েদের কাছে পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।
[লাইফ স্টাইল] পছন্দের নারীকে কাছে টানার উপায়
[লাইফ স্টাইল] প্রথম ডেটিং এ মেয়েরা কি খেয়াল করে ছেলেদের
পছন্দের নারীটি কাছে আসবে, একটু প্রেমময় পরিবেশ সৃষ্টি হবে এমনটাই চেয়ে থাকেন পুরুষরা। কিন্তু কোনোভাবেই ধরা দিতে চান না নারীরা। আলো আধারে খেলা করতেই পছন্দ করেন নারীরা। এক্ষেত্রে কিছুটা কৌশল অবলম্বন করতে হয় পুরুষদের। তবে তা হওয়া চাই যথাযথ। হিতে বিপরীত হলেই সারাজীবনের জন্য প্রিয় নারীটি আপনাকে ভুল বুঝতে পারেন। তাই জেনে নিন পছন্দের নারীটিকে কাছে টানতে কী কী করবেন।
যা যা করবেন :
- পছন্দের নারীটিকে খুব বেশি পছন্দ করছেন এমনটা বোঝানোর দরকার নেই। তবে তাকে ভালোলাগে এটুকু জানান।
- ফোন বা মেসেজের জবাব বুঝে শুনে দিন। এতে খুব বেশি আগ্রহ প্রকাশের কোনো প্রয়োজন নেই।
- দুঃসময়ে ঘনঘন উপদেশ না দিয়ে নীরবে পাশে থাকুন। এতেই কাজ হবে।
- দৈহিকভাবে নিজেকে সবসময় আকর্ষণীয় রাখার চেষ্টা করুন।
- কাছে আসার একমাত্র মোক্ষম হাতিয়ার হতে পারে আপনার পারফিউমটি। তাই অবশ্যই বাছবিচার করে এটি কেনা উচিত।
- কথার মাঝে জড়তা কাটিয়ে স্মার্ট হওয়ার চেষ্টা করুন।
- চেহারায় আলাদা একটি গাম্ভীর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করুন।
- হাসি ও খাওয়াদাওয়ায় মার্জিত ভঙ্গি রপ্ত করুন।
- চোখে চোখ রেখে কথা বলতে শিখুন।
[লাইফ স্টাইল] প্রথম ডেটিং এ মেয়েরা কি খেয়াল করে ছেলেদের
EDUCATIONAL VIDEO ABOUT SEX 2015
হঠাৎ করেই ফোনে, সোশাল নেটওয়ার্কে কিংবা কোন শপিংমলে পরিচয় দুজনের। তারপর থেকে বেশ কয়েকদিন খুব গল্প চলছে ফোনে, ফেসবুকে। কথা বলতে গিয়ে পছন্দও হয়ে গেল, শেষ পর্যন্ত প্রথম ডেটিংয়ের দিন চলেই এলো! বাস্তবে এমন অহরহই হচ্ছে। প্রথম ডেটিংয়ে সকলেই অনেক কিছু দেখে ও বুঝে নিতে চান, কারণ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে হলে এগুলো খুব জরুরি। পুরুষেরা যেমন খুব বিচক্ষণ এই ব্যপারে, নারীরাও কিন্তু কম নয়।
তারাও প্রথম দিনেই দেখে ও বুঝে নেন অনেক কিছু এবং প্রথম ডেটিংয়ের উপরেই ভিত্তি করে সম্পর্ক এগিয়ে যায়। আর নারীরা প্রথম ডেটিংয়ে যে বিষয়গুলো খেয়াল করে তা হল……
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাপ্রথম ডেটিংয়ে নারীরা সবচেয়ে বেশি খেয়াল করেন পুরুষের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে। হবু প্রেমিকের হেয়ার স্টাইল কেমন, তার জামা কাপড় কতটা পরিচ্ছন্ন, হাতে নখ বড় কিনা, ঠিক ভাবে শেভ করা কিনা ইত্যাদি এই পরিচ্ছন্নতার ব্যপার গুলো নারীদের খুব আকর্ষণ করে থাকে। তাই প্রথম ডেটিংয়ে পুরুষদের খুব সতর্ক থাকা উচিৎ।ব্র্যান্ড নারীরা বরাবরই খুব ব্র্যান্ড প্রিয়। এবং এর জন্য পুরুষের ব্র্যান্ডের জামা কাপড়, জুতো, ঘড়ি, ইত্যাদি পুরুষালি জিনিসপত্রগুলো নারীদের চোখের আড়াল করা যায় না। কোন না কোন ভাবে প্রথম ডেটিংয়ে নারীরা পুরুষের এই দিক গুলো খেয়াল করেন, কারণ এর মাধ্যমে পুরুষের রুচি বোঝা যায়।
পুরুষের কথা বলার ধরণ যেকোন নারীর কাছেই পুরুষের ভরাট কণ্ঠ খুব পছন্দের। বেশিরভাগ নারীই তার সঙ্গীর কণ্ঠস্বর খুব ভালোবেসে থাকেন। তাছাড়া পুরুষের পুরুষালি কণ্ঠে প্রকাশ পায় ব্যক্তিত্ব। তাই প্রথম ডেটিংয়ে নারীরা খুব আগ্রহী হয়ে থাকেন হবু সঙ্গীর কণ্ঠস্বর নিয়ে। এবং সে কীভাবে কথা বলে, তার কথা বলার ধরন, কতটা স্পষ্ট তার কথাবার্তা এই বিষয়গুলোও নারীর নজর কাড়ে।ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রতিটি পুরুষেরই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা থাকে তার নিজ জীবন নিয়ে। এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে পুরুষের সুপরিকল্পনা নারীকে খুব আকর্ষণ করে থাকে। কারণ পুরুষের সুপরিকল্পনার ওপর নির্ভর করে নারীরও ভবিষ্যৎ। তাই এই ব্যপারটিতে নারীরা খুব খেয়াল করে থাকেন।
পুরুষের অঙ্গভঙ্গি নারীরা এই ব্যপারটিতে খুব সচেতন। কারণ একজন পুরুষের শারীরিক অঙ্গভঙ্গিতে তার পুরো ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। তাই পুরুষ কীভাবে হাঁটেন, কীভাবে বসেন, খাওয়ার ধরন কথা বলার স্টাইল সবকিছুই নারীরা খেয়াল করে থাকেন প্রথম ডেটিংয়ে।নারীদের প্রতি সহানুভূতিকিছু কিছু নারী খুব চালাক হয়ে থাকেন, তারা কথায় কথায় ঠিকই বুঝে নেন হবু প্রেমিকের নারীদের প্রতি সহানুভূতি কতটা গভীর। কথার ছলে হবু প্রেমিকের মা, বোন, ভাবী সম্পর্কেও নারীরা জেনে নেন। এই মানুষগুলোর প্রতি যদি পুরুষের খুব সহানুভূতি থাকে তার মানে একজন স্ত্রী কিংবা প্রেমিকার প্রতিও সেই পুরুষের সহানুভূতি থাকবে।
[পড়াশোনা] লেখাপড়া বিষয়ে যে ৭টি বাজে অভ্যাস ত্যাগ করা প্রয়োজন
EDUCATIONAL VIDEO ABOUT SEX 2015
আমাদের সবারই লেখাপড়ার বিষয়ে কিছু বাজে অভ্যাস থাকে। নিজের বিষয়ে এ সমস্যার
কথা আপনার জানা থাকতেও পারে, নাও পারে। এই বদভ্যাসের প্রতিদান শেষ পর্যন্ত
পরীক্ষার ফলাফলের মধ্য দিয়ে পাওয়া যায়। তাই এ থেকে মুক্তি পাওয়া জরুরি।
এখানে জেনে নিন, এমনই ৭টি বদভ্যাস যা শিক্ষাজীবনে হুমকি হয়ে দাঁড়ায়----
১. প্রতিকূল পরিবেশে লেখাপড়া করাঃ সব পরিবেশে লেখাপড়া করা যায় না। প্রতিকূল পরিবেশ যেকোনো দিক থেকে হতে পারে। যে চেয়ারে বসেছেন সেটি হয়তো মোটেও স্বস্তিকর নয়। কিছুক্ষণ পরই পিঠে ব্যথা হয়ে যেতে পারে। আবার যেখানে পড়ছেন তার আশপাশে হয়তো প্রচুর আওয়াজ। সেখানে পড়াশোনা সম্ভব নয়।
২.চিন্তার সাগরে ভেসে যাওয়াঃ পড়ার টেবিলে বসে হঠাৎ চিন্তার অতলে তলিয়ে যাওয়া বাজে অভ্যাস। গুরুত্বপূর্ণ পড়া বোঝার সময় যদি কোনো অন্তরঙ্গ কথোপকথন বা বাজে কোনো সমস্যার সমাধানের চিন্তায় ডুবে যান, তাহলে পড়ার বাকি কাজটুকু সারা অসম্ভব হয়ে যাবে।
৩.ভুল পার্টনার বেছে নেওয়াঃ অনেকে লেখাপড়ার গ্রুপ বা পার্টনার বেছে নেন। জটিল বিষয় নিয়ে একসঙ্গে পড়লে বেশ সুবিধা হয়। একে অপরকে সহায়তা করতে পারে। কিন্তু পার্টনার বাছাইয়ে ভুল হলেই সেরেছে, লেখাপড়া মাথায় উঠবে। যার লেখাপড়ায় আগ্রহ নেই বা যার সঙ্গ পাওয়ামাত্রই আপনি অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তাকে নিয়ে পড়ার কাজ হবে না।
৪.অতিরিক্ত কম বা বেশি নোট নেওয়াঃ ক্লাসে শিক্ষক যা বলেন তার সম্পর্কে খুব বেশি বা কম নোট নেওয়া উচিত নয়। বেশি কম নোট নিয়ে কোনো লাভ হয় না। আবার অনেক বিস্তারিত নোট নিলে আসল বিষয় গুলিয়ে ফেলবেন। কাজেই নোট নিতে হবে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু।
৫.বইয়ের তথ্য হাইলাইট করাঃ তথ্য সংগ্রহ বলতে যদি শুধু বইয়ের নানা তথ্য হাইলাইট করা বোঝেন, তবে বিপদ। অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি বা সেমিস্টারের পড়া বইয়ে দাগিয়ে শেষ করা যায় না। এতে শুধু কোনো নির্দিষ্ট অংশই চোখে পড়ে, গোটা বাক্যটাও দেখা হয় না।
৬.একগাদা বিষয় একযোগে পড়াঃ পড়ার টেবিলে বসে যদি অতিরিক্ত বিষয় একযোগে পড়া শুরু করেন, তাহলে কোনোটিই পড়া হবে না। যত বেশি বিষয় নিয়ে বসবেন, লেখাপড়ায় জটিলতা তত বেশি সৃষ্টি হবে।
৭.গড়িমসি করাঃ এটাকে লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাজে অভ্যাস বলা যায়। যে বিষয়টি পড়তে হবে তা গড়িমসি করে রেখে দেওয়া সবচেয়ে ক্ষতিকর। কাল সময় রয়েছে, কাজেই আজ থাক -এভাবে পড়াশোনা এগিয়ে নেওয়া যাবে না। অথবা পড়ার সময় মনে হলো, নতুন জামার ডিজাইন করাটা খুবই জরুরি এবং তা নিয়ে বসে পড়লেন। আর এতেই যথেষ্ট বিড়ম্বনায় পড়ে যাবেন ।
১. প্রতিকূল পরিবেশে লেখাপড়া করাঃ সব পরিবেশে লেখাপড়া করা যায় না। প্রতিকূল পরিবেশ যেকোনো দিক থেকে হতে পারে। যে চেয়ারে বসেছেন সেটি হয়তো মোটেও স্বস্তিকর নয়। কিছুক্ষণ পরই পিঠে ব্যথা হয়ে যেতে পারে। আবার যেখানে পড়ছেন তার আশপাশে হয়তো প্রচুর আওয়াজ। সেখানে পড়াশোনা সম্ভব নয়।
২.চিন্তার সাগরে ভেসে যাওয়াঃ পড়ার টেবিলে বসে হঠাৎ চিন্তার অতলে তলিয়ে যাওয়া বাজে অভ্যাস। গুরুত্বপূর্ণ পড়া বোঝার সময় যদি কোনো অন্তরঙ্গ কথোপকথন বা বাজে কোনো সমস্যার সমাধানের চিন্তায় ডুবে যান, তাহলে পড়ার বাকি কাজটুকু সারা অসম্ভব হয়ে যাবে।
৩.ভুল পার্টনার বেছে নেওয়াঃ অনেকে লেখাপড়ার গ্রুপ বা পার্টনার বেছে নেন। জটিল বিষয় নিয়ে একসঙ্গে পড়লে বেশ সুবিধা হয়। একে অপরকে সহায়তা করতে পারে। কিন্তু পার্টনার বাছাইয়ে ভুল হলেই সেরেছে, লেখাপড়া মাথায় উঠবে। যার লেখাপড়ায় আগ্রহ নেই বা যার সঙ্গ পাওয়ামাত্রই আপনি অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তাকে নিয়ে পড়ার কাজ হবে না।
৪.অতিরিক্ত কম বা বেশি নোট নেওয়াঃ ক্লাসে শিক্ষক যা বলেন তার সম্পর্কে খুব বেশি বা কম নোট নেওয়া উচিত নয়। বেশি কম নোট নিয়ে কোনো লাভ হয় না। আবার অনেক বিস্তারিত নোট নিলে আসল বিষয় গুলিয়ে ফেলবেন। কাজেই নোট নিতে হবে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু।
৫.বইয়ের তথ্য হাইলাইট করাঃ তথ্য সংগ্রহ বলতে যদি শুধু বইয়ের নানা তথ্য হাইলাইট করা বোঝেন, তবে বিপদ। অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি বা সেমিস্টারের পড়া বইয়ে দাগিয়ে শেষ করা যায় না। এতে শুধু কোনো নির্দিষ্ট অংশই চোখে পড়ে, গোটা বাক্যটাও দেখা হয় না।
৬.একগাদা বিষয় একযোগে পড়াঃ পড়ার টেবিলে বসে যদি অতিরিক্ত বিষয় একযোগে পড়া শুরু করেন, তাহলে কোনোটিই পড়া হবে না। যত বেশি বিষয় নিয়ে বসবেন, লেখাপড়ায় জটিলতা তত বেশি সৃষ্টি হবে।
৭.গড়িমসি করাঃ এটাকে লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাজে অভ্যাস বলা যায়। যে বিষয়টি পড়তে হবে তা গড়িমসি করে রেখে দেওয়া সবচেয়ে ক্ষতিকর। কাল সময় রয়েছে, কাজেই আজ থাক -এভাবে পড়াশোনা এগিয়ে নেওয়া যাবে না। অথবা পড়ার সময় মনে হলো, নতুন জামার ডিজাইন করাটা খুবই জরুরি এবং তা নিয়ে বসে পড়লেন। আর এতেই যথেষ্ট বিড়ম্বনায় পড়ে যাবেন ।
[বাংলা কৌতুক] তোমাকে একটা kiss করি?
[লাইফ স্টাইল] নারী চিনুন ঠোঁট দেখে, কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়
বল্টু:- তোমাকে একটা kiss করি?
মেয়ে:- না!
বল্টু:- শুধু একটা kiss করবো?
মেয়ে:-বললামতো না!
বল্টু:- pls একটা kiss করবো?
মেয়ে:- এই শালা
আমি কি তোর স্যার??যে অনুমতি নিতে হবে!জোর করে করতে পারিসনা।
Friday, April 17, 2015
[খেলাধূলার খবর] সর্বোচ্চ রেকর্ড রানের জুটি গড়লেন তামিম-মুশফিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রেকর্ড রানের জুটি গড়লেন
তামিম-মুশফিক। সৌম্য সরকার ও মাহামুদুল্লা আউট হওয়াম পর মাঠে নামেন
মুশফিকুর রহীম। তৃতীয় উইকেট জুটিতে তারা দুজন মিলে রেকর্ড ১৭৮ রান সংগ্রহ
করেন।যা বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে যেকোনো উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ
রান। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৪৮ রানে প্রথম উইকেট হারায়
বাংলাদেশ। ৬৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। এরপর মাত্র ১২৯ বলে ১৭৮ রানের জুটি গড়েন তারা। এর মধ্যে তামিম করেন ৯২ রান। আর মুশফিক করেন ৭৯ রান।
বাংলাদেশ। ৬৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। এরপর মাত্র ১২৯ বলে ১৭৮ রানের জুটি গড়েন তারা। এর মধ্যে তামিম করেন ৯২ রান। আর মুশফিক করেন ৭৯ রান।
[খেলাধূলার খবর] পাকিস্তানকে নাস্তানাবুদ করলো বাংলাদেশ
আজ শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ সিরিজের
ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে নাস্তানাবুদ করলো বাংলাদেশের টাইগাররা। ৭৯ রানে
পরাজিত করেছে পাকিস্তানকে। প্রথমে টসে জিতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬
উইকেট হারিয়ে ৩২৯ রান করেন বাংলার টাইগাররা। জয়ের জন্য ৩৩০ রানের লক্ষ্যে
ব্যাট শুরু করে পাকিস্তান। ৪৫.১ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান সংগ্রহ
করে মাত্র ২৫০ রান। অবশেষে বাংলাদেশ ৭৯ রানে জয়ী হলো।
[খেলাধূলার খবর] তামিমের পর মুশফিকের শতকে বড় সংগ্রহের পথে টাইগাররা
Top 9 Kissing Prank 2015 || Staring Contest 2015 || Cute Couple Kissing 2015
তামিমের অসাধারণ সেঞ্চুরিতে শক্ত অবস্থানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে টাইগাররা।
তিনি করেছেন ১৩৫ বলে ১৩২ রান। ক্রিজে আছেন মুশফিক। তিনি মাত্র ৭৭ বলে ১০৬
রান করেন। সাকিবের সঙ্গে মাঠে আছেন সাব্বির। ৪৭.৪ ওভার শেষে টাইগারদের
সংগ্রহ ২৯৭ রান। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুক্রবার
দুপুর আড়াইটায় খেলা শুরু হয়।টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। উদ্বোধনী জুটিতে স্বাগতিকদের
পক্ষে ব্যাট করেতে নেমে সৌম্য সরকার ১৩.২ ওভারে দলীয় ৪৮ রানে রান আউটের
ফাঁদে পড়েন। পরে ব্যাট করতে নেমে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ৫ রান করে বোল্ড হয়ে
সাজঘরে ফিরে যান ।বাংলাদেশ পাকিস্তানের সাথে ৩২ টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছে। এর মধ্যে ৩১ টিতেই
জয় পেয়েছে পাকিস্তান। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে টাইগাররা
প্রথম ও শেষ জয় লাভ করে।
এই ম্যাচে ব্যাটসম্যান রনি তালুকদারের অভিষেক হওয়ার কথা থাকলেও তাকে নেয়া হয়নি। পেসার আবুল হাসান একাদশে যায়গা পেয়েছেন। অন্য পেসাররা হলেন রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদে।
বাংলাদেশ দলে যারা আছেন: তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, আবুল হাসান, আরাফাত সানি, তাসকিন আহমেদ, রুবেল হোসেন।
এই ম্যাচে ব্যাটসম্যান রনি তালুকদারের অভিষেক হওয়ার কথা থাকলেও তাকে নেয়া হয়নি। পেসার আবুল হাসান একাদশে যায়গা পেয়েছেন। অন্য পেসাররা হলেন রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদে।
বাংলাদেশ দলে যারা আছেন: তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, আবুল হাসান, আরাফাত সানি, তাসকিন আহমেদ, রুবেল হোসেন।
[খেলাধূলার খবর] সর্বোচ্চ রেকর্ড রানের জুটি গড়লেন তামিম-মুশফিক
বাংলাদেশ। ৬৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। এরপর মাত্র ১২৯ বলে ১৭৮ রানের জুটি গড়েন তারা। এর মধ্যে তামিম করেন ৯২ রান। আর মুশফিক করেন ৭৯ রান।
জিপিতে নিয়ে নিন নাইট টাইম আনলিমিটেড মাত্র ৫৮ টাকায়
জিপিতে নাইট টাইম আনলিমিটেড নিন মাত্র ৫৮ টাকায় । এজন্য আপনার সিম বন্ধু
প্যাক হতে হবে । বন্ধু প্যাক করতে B লিখে পাঠান 4444 নাম্বারে । তারপর সিমে
৫৮ টাকা রেখে ডায়াল করুন *৫০০*৩# । এটি ব্যবহার করতে পারবেন রাত ১২ টাক
থেকে সকাল ১০ পর্যন্ত মেয়াদ ২৮ দিন । ২ জিবির পর ফুপ । ফুপ এর সময় স্পীড
২জি হয়ে যাবে ।
Thursday, April 16, 2015
[১৮+ কৌতুক] আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে
Tamanna Rape News
মহিলা :আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
পুলিশ :আপনি বাধা দিলেন না কেন?
মহিলা :আমার হাতে মেহেদী লাগানো ছিল।
পুলিশ : কে করতে পারে?
মহিলা : কোন ক্রিকেটার করতে পারে।
পুলিশ : কিভাবে বুজলেন?
মহিলা : সে হ্যালমেট পরে ছিল।
পুলিশ : আপনি কাকে সন্দেহ
করছেন?
পুলিশ :আপনি বাধা দিলেন না কেন?
মহিলা :আমার হাতে মেহেদী লাগানো ছিল।
পুলিশ : কে করতে পারে?
মহিলা : কোন ক্রিকেটার করতে পারে।
পুলিশ : কিভাবে বুজলেন?
মহিলা : সে হ্যালমেট পরে ছিল।
পুলিশ : আপনি কাকে সন্দেহ
করছেন?
মহিলা : তামিম ইকবাল কে।
পুলিশ : কিভাবে?
মহিলা :খেলায় বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি !!!!!!
.পুলিশ বেহুঁশ .....!!!
পুলিশ : কিভাবে?
মহিলা :খেলায় বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি !!!!!!
.পুলিশ বেহুঁশ .....!!!
[খেলাধূলার খবর] আজমলকে স্বরূপে দেখতে চান না সাকিব
Nila Rape News
আগের দিন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হাতুরুসিংহে বলেছেন নিষিদ্ধ থাকা সাঈদ
আজমল খেলায় ফিরেই যেন তার স্বরুপে না ফেরেন, সেটাই আশা করছেন।বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ পূর্ব সংবাদ
সম্মেলনে একই কথার পূনরাবৃত্তি করে সাকিব আল হাসান বলেন, ‘আসলে সাঈদ আজমল
অনেক দিন পরে খেলায় ফিরছে।তিনি বলেন, আমাদের আসলে ধারণা নেই যেই সাঈদ আজমলকে আমরা আগে দেখেছি, সেই
সাঈদ আজমল এবার আসছে কিনা। এরকম একটা ঘটনার পর হয়কি আর আগের মতো
কার্যকারীতা থাকে না। কিন্তু এর থেকে আরো ভালো ফর্মেও সে আসতে পারে। খারাপও
করতে পারে। আসলে কালকের ম্যাচের পর বোঝা যাবে সে কি অবস্থায় আছে। ও যখন
ম্যাচ খেলবে তখন বোঝা যাবে।একই অবস্থা ছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্পিনার নারিনের। তিনিও বোলিং অ্যাকশনের
কারণে নিষিদ্ধ ছিলেন। কিন্তু আইপিএলের চলতি আসরে সাকিব আল হাসানের সাথে
কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন নারিন।দীর্ঘ দিন পর খেলায় ফিরে নারিনের বোলিং কার্যকারীতার উদাহরণ টেনে সাকিব
বলেন, ‘দেখেন সুনিল নারিনও কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের পর প্রথম ম্যাচ খেলল।
আমি আগেও বললাম দীর্ঘ দিন খেলার বাহিরে থাকার পর যখন একটা বোলার আসে ম্যাচ
খেলতে স্বাভাবিকভাবেই একটু ভিন্ন লাগে। এটা যারা আসে খেলছে, কিংবা
ইনজুরিতে পড়ছে, এরকম পরিস্থিততিতে পড়ছে তারাই বুঝতে পারবে যে সাত-আট মাস পর
ম্যাচ খেলতে পারলে কেমন লাগে। তবে বলা যায় না কে কিভাবে কামব্যাক করে।
আমরা অবশ্যই চাইবো আজমল যেন আত্মবিশ্বাসী না থাকে।তবে দিনশেষে আজমল কী করলেন, সেটা নয়, সাকিব ভাবছেন- তারা নিজেরা কী করতে পারেন। পাকিস্তানের যেমন বিশ্বমানের বোলার আছে ঠিক তেমনি বাংলাদেশ দলেও বিশ্বমানের
ব্যাটসম্যান আছে। এমনটি জানিয়ে সাকিব বলেন, ‘আসলে ওদের বিশ্বসেরা বোলার
আছে সেটা নিয়ে কারো কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু আমরা এটা বিশ্বাস করি যে আমাদের
এখন বিশ্বসেরা ব্যাটসম্যান আছে। এবং এটা আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, ভালো ব্যাট ও বলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এটা আমি বিশ্বাস করি। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবো। সবার ভিতরে ওই আগ্রহটা আছে। পুরো সিরিজসহ আগামীকালের (আজকের) প্রথম ম্যাচটি নিয়ে।
তিনি বলেন, ভালো ব্যাট ও বলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এটা আমি বিশ্বাস করি। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবো। সবার ভিতরে ওই আগ্রহটা আছে। পুরো সিরিজসহ আগামীকালের (আজকের) প্রথম ম্যাচটি নিয়ে।
[লাইফ স্টাইল] নারী চিনুন ঠোঁট দেখে, কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়
Tamanna Rape News
নারীর ঠোঁটের গড়ন দেখেই তাদের ব্যক্তিত্ব চেনা যায়, বোঝা যায় তাদের
মানসিকতা। বিষয়টি পুরোপুরি ধারণানির্ভর হলেও একেবারে অযৌক্তিক নয়।
সম্প্রতি এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবী করেছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে তাদের
ব্যক্তিত্ব, মানসিকতা, মন-মেজাজ ইত্যাদি ভালোভাবে চেনা যায়।
তারা বলছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে শতভাগ চেনা না গেলেও অন্তত তাদের যতটুকু চেনা দরকার ততটুকু চেনা যায়।
আসুন জেনে নেয়া যাক কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়-
১. যে নারীর ঠোঁটের আকার হৃদয়ের মতো, তিনি খুব সেক্সুয়াল ও কনফিডেন্ট।
২. যদি ওপরের ঠোঁট নীচের ঠোঁটকে কভার করে, তা হলে সেই নারীর স্বভাব এবং বিচার-বিবেচনা খুব ভালো।
৩. যে নারীর নীচের ঠোঁট মোটা, তিনি অনেক ভালোবাসা পেয়ে থাকেন। এ ঠোঁটের নারীরা কাউকে যত না ভালোবাসেন, তার চেয়ে বেশি ভালোবাসা পান।
৪. শুকনো ঠোঁট হলে, সেই নারী খুব পরিশ্রমী হন। তারা নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করেন না।
৫. যাদের ঠোঁট মোটা, তারা খুব কঠিন স্বভাবের হন।
৬. নীচের ঠোঁট বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকলে সেই নারী ঠোঁটকাটা হন।
তারা বলছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে শতভাগ চেনা না গেলেও অন্তত তাদের যতটুকু চেনা দরকার ততটুকু চেনা যায়।
আসুন জেনে নেয়া যাক কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়-
১. যে নারীর ঠোঁটের আকার হৃদয়ের মতো, তিনি খুব সেক্সুয়াল ও কনফিডেন্ট।
২. যদি ওপরের ঠোঁট নীচের ঠোঁটকে কভার করে, তা হলে সেই নারীর স্বভাব এবং বিচার-বিবেচনা খুব ভালো।
৩. যে নারীর নীচের ঠোঁট মোটা, তিনি অনেক ভালোবাসা পেয়ে থাকেন। এ ঠোঁটের নারীরা কাউকে যত না ভালোবাসেন, তার চেয়ে বেশি ভালোবাসা পান।
৪. শুকনো ঠোঁট হলে, সেই নারী খুব পরিশ্রমী হন। তারা নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করেন না।
৫. যাদের ঠোঁট মোটা, তারা খুব কঠিন স্বভাবের হন।
৬. নীচের ঠোঁট বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকলে সেই নারী ঠোঁটকাটা হন।
Wednesday, April 15, 2015
[ব্রেকিং নিউজ] আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে সরকারি ভাবে বন্ধ হচ্ছে সব পর্ন ওয়েবসাইট।
Nilla Rape News
আসাকরি সবাই ভাল আছেন। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বন্ধ হতে চলেছে সব
পর্ন ওয়েবসাইট। ইতোমধ্যেই পর্ন সাইটের একটি তালিকা তৈরি করা শুরু করেছে
ভারতের মোদী সরকার। এরপরের পদক্ষেপে তালিকায় থাকা ওই পর্ন সাইটগুলি ব্লক
করে দেওয়ার জন্য ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দেবে
ভারতের কেন্দ্রীর সরকার।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, বিপুল হারে পর্ন সাইট ব্লক করা শুরু করলে দেশজুড়ে ইন্টারনেট সেবা ধীর গতি যাতে না হয়ে যায়, সেই কারণে প্রত্যেক ইন্টারনেট সেবা সরবরাহকারী সংস্থাগুলিকে তাদের সিস্টেম উন্নত করতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। টেলিকম ও তথ্যসম্প্রচার মন্ত্রীর কথায়, যদিও অন্যান্য দেশে পর্নোগ্রাফি বেআইনি নয়, তবে ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের দিক থেকে বিষয়টি দেখা উচিত।শুধু তাই নয়, কেন্দ্রের অবিলম্বে ভারতে পর্ন সাইট নিষিদ্ধ করার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন এক আইনজীবীও। তাঁর বক্তব্য, পর্ন সাইটের জন্যই দেশে মহিলাদের ধর্ষণ, যৌন অত্যাচার, হেনস্থার মতো ঘটনা বাড়ছে।আমি তাদের এই কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই। আপনারা কি বলেন যদি আমাদের বাংলাদেশে এমন হতো ? আর এই পোষ্টটি এখানে দেওয়ার কারন আমার জানামতে ভারতের অনেক লোক আমাদের এই টেকটিউনস পরিবারের সাথে প্রতিদিনই থাকেন, এর পাশাপাশি আমাদেরও সবার জানা হয়ে গেল।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, বিপুল হারে পর্ন সাইট ব্লক করা শুরু করলে দেশজুড়ে ইন্টারনেট সেবা ধীর গতি যাতে না হয়ে যায়, সেই কারণে প্রত্যেক ইন্টারনেট সেবা সরবরাহকারী সংস্থাগুলিকে তাদের সিস্টেম উন্নত করতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। টেলিকম ও তথ্যসম্প্রচার মন্ত্রীর কথায়, যদিও অন্যান্য দেশে পর্নোগ্রাফি বেআইনি নয়, তবে ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের দিক থেকে বিষয়টি দেখা উচিত।শুধু তাই নয়, কেন্দ্রের অবিলম্বে ভারতে পর্ন সাইট নিষিদ্ধ করার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন এক আইনজীবীও। তাঁর বক্তব্য, পর্ন সাইটের জন্যই দেশে মহিলাদের ধর্ষণ, যৌন অত্যাচার, হেনস্থার মতো ঘটনা বাড়ছে।আমি তাদের এই কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই। আপনারা কি বলেন যদি আমাদের বাংলাদেশে এমন হতো ? আর এই পোষ্টটি এখানে দেওয়ার কারন আমার জানামতে ভারতের অনেক লোক আমাদের এই টেকটিউনস পরিবারের সাথে প্রতিদিনই থাকেন, এর পাশাপাশি আমাদেরও সবার জানা হয়ে গেল।
[দেশের খবর] ভুয়া কবিরাজের কাছে যুবক বলাৎকার
সিরাজগঞ্জের তাড়াশের পল্লীতে এক যুবককে ভুয়া কবিরাজ কর্তৃক বলাৎকারের
অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে,রবিবার রাতে উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের চর-
কুশাবাড়ি গ্রামে। এলাকাবাসি সুত্রে জানা যায়, চর-
কুশাবাড়ি গ্রামের মৃত.মাদারী ফকিরের ছেলে ভন্ড কবিরাজ মোজাম ফকির (৫০) দীর্ঘদিন যাবত একই গ্রামের নাটোরের গুরুদাশপুর উপজেলার বিলকাঠুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন ছেলে আলমগীর হোসেন (১৭) ভয় ভীতি দেখিয়ে বলৎকার করতো। আবারো গত সোমবার রাতে ওই যুবককে বলাৎকার করে ও তার পুরুষাঙ্গে আঘাত করে। এ সময় যুবকটি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মূমুর্ষ অবস্থা ফেলে রেখে ভন্ড কবিরাজ মোজাম পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসি উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে যুবককের অবস্থা সংকটনাপন্ন বলে জানিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। এ ব্যাপারে সগুনা ইউপি সদস্য নওশের আলী বলেন, উক্ত যুবককে ভন্ড কবিরাজ মোজাম বলাৎকার করে এবং তার পুরুষাঙ্গে আঘাতের ফলে তারবস্থা আশংক্ষাজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিজে থেকে পাঠিয়েছি ।
কুশাবাড়ি গ্রামের মৃত.মাদারী ফকিরের ছেলে ভন্ড কবিরাজ মোজাম ফকির (৫০) দীর্ঘদিন যাবত একই গ্রামের নাটোরের গুরুদাশপুর উপজেলার বিলকাঠুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন ছেলে আলমগীর হোসেন (১৭) ভয় ভীতি দেখিয়ে বলৎকার করতো। আবারো গত সোমবার রাতে ওই যুবককে বলাৎকার করে ও তার পুরুষাঙ্গে আঘাত করে। এ সময় যুবকটি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মূমুর্ষ অবস্থা ফেলে রেখে ভন্ড কবিরাজ মোজাম পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসি উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে যুবককের অবস্থা সংকটনাপন্ন বলে জানিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। এ ব্যাপারে সগুনা ইউপি সদস্য নওশের আলী বলেন, উক্ত যুবককে ভন্ড কবিরাজ মোজাম বলাৎকার করে এবং তার পুরুষাঙ্গে আঘাতের ফলে তারবস্থা আশংক্ষাজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিজে থেকে পাঠিয়েছি ।
[ব্রেকিং নিউজ] রামপুরায় কাদায় ঘর দেবে ১১ জনের মৃত্যু
Ilora Rape News
রাজধানীর রামপুরার এলাকায় ঝিলের ওপর নির্মিত একটি দোতলা টিনশেড ঘর দেবে
গিয়ে একই পরিবারের ৩ জনসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৬ জন পুরুষ ৫
জন নারী রয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো অন্তত ২০ থেকে ৩০ জন।
বুধবার বিকাল তিনটার দিকে পূর্বহাজীপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এঘটনায় নিহতরা
হলেন, আখের রস বিক্রেতা বরগুনার নিজাম (৪৭), তার স্ত্রী কল্পনা বেগম (৪২),
ছেলে সবুজের বউ রোকসানা (২২), রিকশাচালক মিজানুর রহমান (৩০), স্থানীয় মুদি
দোকানদার বরিশালের হারুণ অর রশিদ (৫৬), খলিলুর রহমানের ছোট ছেলে সাইফুল
ইসলাম (১৪), ঝালকাঠীর মাসুদের স্ত্রী সাজিদা (১৯), ফারজানা (৯), রুনা (১৪),
জোস্না বেগম (৪০) বাড়িটির ম্যানেজারের ছেলে জাকির (৩০)।
এদের মধ্যে প্রথম দু’জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে
কর্তব্যরত চিকিত্সক মৃত বলে ঘোষণা করেন। অন্যরা ঘটনাস্থলে আটকা পড়ে মারা
গেছেন।
এদিকে দেবে যাওয়া ঘরগুলোর মধ্যে এখনো অন্তত ২০ জনের মতো আটকে রয়েছে বলে স্থানীয়রা দাবি করছেন।এদিকে মর্মান্তিক ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং উদ্ধার তত্পরতা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন।মতিঝিল বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডিসি আনোয়ার হোসেন ঘটনাস্থল থেকে বলেন,
দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে র্যাব-পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিরাপত্তা জোরদার
করেছে। এ ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকাজেও সহায়তা করা হচ্ছে। উদ্ধারকৃত
লাশ ঢাকা মেডিকেল মর্গে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।ডিসি আনোয়ার হোসেন বলেন, টিনশেডের ঘরগুলোর মালিক স্থানীয় যুবলীগ নেতা মনির
চৌধুরীর। ঘটনার পর তিনি পলাতক রয়েছেন। ঘরগুলো বৈধ না অবৈধ বিষয়টি দেখার
দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। যেহেতু হতাহতের ঘটনা ঘটেছে সেহেতু আমরা আইন
অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।হতাহতের ব্যাপারে রামপুরা থানার ওসি মাহবুবুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন, এ
ঘটনায় সব মিলিয়ে মোট ১১ টি লাশের বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে। উদ্ধার
কার্যক্রমে ফায়ার সার্ভিসকে পুলিশ সহায়তা করছে।
[অন্যরকম খবর] বাবার কাছে মেয়ের পাঠানো মেসেজ গড়ল বিশ্বরেকর্ড
টেক্সাসের স্টিফেনির বাবা একজন মহাকাশচারী। তাঁর বেশিরভাগ সময়টাই কাটে নাসার স্পেস স্টেশনে। বাড়িতে মেয়েকে ফোন- এস এম এস-এর বালাই নেই। এখন মেয়ে কীভাবে বাবাকে জানাবে যে আমি তোমাকে ভালোবাসি? মেয়ে তাই ঠিক করল, বাবাকে এমন এক মেসেজ পাঠাবে যা পৃথিবীর বুকে আঁকা হলেও দেখা যাবে মহাকাশ থেকে। তখন কী আর স্টিফেনি জানত, যে এই মেসেজই তাঁর নাম তুলে দেবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে? ১৩ বছরের স্টিফেনি তাই হুন্ডাইয়ের গাড়ি নিয়ে চলল নেভেদার ডেলামার ড্রাই লেকে। গাড়ির চাকায় ঝড় তুলে শুকনো হ্রদের বুকে লিখে দিল, আমি তোমাকে ভালোবাসি বাবা। ১১টা সেডান গাড়ি সাহায্য করল স্টিফেনিকে। ৫৯ মিলিয়ন স্কোয়ার ফুটের এই বার্তা স্পষ্ট পড়া যাচ্ছে নাসার স্পেস স্টেশন থেকেও। মেয়ের বাবা যখন এই ঘটনা দেখে আবেগে উদ্বেল। ক্যামেরা হাতে স্পেস স্টেশন থেকে ছবি তুললেন মেয়ের এই বিশালাকার মেসেজের। আজ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে এটাই টায়ারের সাহায্যে আঁকা সবথেকে বড় বার্তাবাহক ছবি।
Gp সিমে 100MB 100SMS একদম FREE..........
Gp FREE MB...........
হায় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?
আমি ABDULLAH ভালোই আছি আর সবসময় আপনাদের পাশেই আছি...
আবারো চালু হয়ে গেলো Gp তে প্রতি শুক্রবার ও শনিবার Target পূরণ করলেই 50MB & 50SMS একদম FREE....
এজন্য আপনার Gp SIM থেকে ডায়াল করুন *999*1#
ডায়াল করার পরেই আপনি পাবেন 5MB 5SMS 5MMS একদম FREE....
এরপর প্রতি শুক্রবার এবং শনিবার আপনার সিমের নিদিষ্ট টারগেট পূরন করলেই 50MB 50SMS.. Thanks All..
গ্রামিনফোন ৬০০Mb একদম ফ্রী আকর্ষনীয় অফার....না দেখলে চরম মিস
গ্রামিনফোনে ৬০০ MB
ফ্রী পেতে ডায়েল করন
*500*71# ডায়েল করলে
আপনাকে ৫ MB করে ফ্রী
দিবে আর এভাবে ৬০০MB
না পাওয়া পর্যন্ত ডায়েল করতে থাকন ।MB দেখতে
ডায়েন করন *566*10#।
আগেই বলে রাথছি সব
সিমে কাজ নাও হতে পারে
।
ফ্রী পেতে ডায়েল করন
*500*71# ডায়েল করলে
আপনাকে ৫ MB করে ফ্রী
দিবে আর এভাবে ৬০০MB
না পাওয়া পর্যন্ত ডায়েল করতে থাকন ।MB দেখতে
ডায়েন করন *566*10#।
আগেই বলে রাথছি সব
সিমে কাজ নাও হতে পারে
।
Tuesday, April 14, 2015
জিপিতে 67 টাকায়(ভ্যাট সহ) নেন ১ জিবি [শর্ত প্রযোজ্য ]
Ilora Rape News
এই বৈশাখে সব অপারেটরই কোন না কোন অফার দিয়েছে।
তবে গ্রামীনফোন নিয়ে এল এক ধামাকা অফার।
যারা এতদিন জিপিতে 460 টাকা ( ভ্যাট সহ) দিয়ে ২ জিবি কিনেছেন তাদের জন্য তো কোন কথাই েই ।
কারন এখন 350+ভ্যাট টাকায় পাবেন ৬ জিবি। তাহলে প্রতি ১ জিবি কত হল???
মোবাইলে 403 টাকা রেখে *500*93# ডায়াল করুন, সাথে সাথে ৪ জিবি পেয়ে যাবেন। আর বাকী ২ জিবি ৩০ দিনের মাঝে পাবেন। আর হ্যা টাকা রিচার্জের আগে *444*1*2# ডায়াল করে রিচার্জ বোনাসটাও জেনে নিন।
তাহলে এক ডিলে দুই পাখি মরবে আরকি!!! বোনাস টাকা + ৬ জিবি।
পরবর্তী ঘোষনা না দেয়া পর্যন্ত এই অফার চলবে।
ফেসবুকের ফ্রি ইন্টারনেট পরিষেবা চালু OMG
Kushum Rape News
এবার বিনামূল্যে ইন্টারনেট পরিষেবা দিচ্ছে ফেসবুক। কোনো রিচার্জ বা ডেটা রিচার্জ ছাড়াই ফেসবুকের মাধ্যমে ওয়েব দুনিয়ায় সার্ফ করা যাবে। এয়ারটেল ব্যবহারকারীরা :D :Dপ্রথমে এই পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবে। পরে সব মোবাইল পরিষেবাতেই এই সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ফেসবুকের সিইও মার্ক জুকারবার্গ। :Pএবার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে বসেই জানা যাবে স্থানীয় হাসপাতাল, চাকরির খবর, রেস্তোরাঁ, শিক্ষা-সংক্রান্ত সব তথ্য। এমনই এক নতুন ‘অ্যাপস’ চালু করেছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জায়েন্ট ফেসবুক। নতুন অ্যাপসটির নাম ইন্টারনেট ডট ওআরজি ( Internet.org)। অ্যাপসটি ডাউনলোড করেই কোনো ডেটা রিচার্জ ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে। Keu Amare Bacha :P
জুকারবার্গ জানিয়েছেন, ইন্টারনেট ডট ওআরজির লক্ষ্য হল গোটা পৃথিবীর মানুষকে বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ করে দেওয়া। তিনি আরো বলেন, আমাদের সংস্থা মনে করে, বিশ্বের প্রতিটি মানুষ বিনামূল্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে স্বাস্থ্য, চাকরি, পড়াশোনা ও প্রাথমিক তথ্যটুকু পাওয়ার অধিকার রয়েছে। আমরা এর পর আরো নতুন পরিষেবা নিয়ে আসব ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য। সেগুলো মিলবে একেবারে বিনামূল্যে।
আপাতত শুধু জাম্বিয়ার এয়ারটেল ব্যবহারকারীরাই তাদের মোবাইলে এই অ্যাপস ব্যবহারের সুবিধে পাবেন। দ্রুতই গোটা বিশ্বের মানুষ এই পরিষেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
ফেসবুকের প্রডাক্ট ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর গাই রোজেন বলেন, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে পৃথিবীর জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ। কিন্তু তাদের মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ বর্তমানে ইন্টারনেটের আওতায় রয়েছে। এই অ্যাপসটি ডাউনলোড করলে কোনো খরচ ছাড়াই স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খবর, চাকরির তথ্য পাওয়া যাবে। এই সার্ভিসগুলো বিনামূল্যে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়ে আরো বেশি মানুষকে ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করতে চাই আমরা।
Breaking New Mosque torched by Israeli extremists
Mosque torched by Israeli extremists
Suspected Israeli extremists have torched a Palestinian mosque in the
West Bank and left Hebrew graffiti at the site.Jibreen al-Bakri,
governor of the Bethlehem region, says the mosque
in the village of Jaba near Bethlehem was set alight at dawn on
Wednesday, damaging the mosque's walls and carpeted floor.Israeli
TV showed footage of Hebrew graffiti on the walls that read "we want the
redemption of Zion" and "revenge" alongside a Jewish Star of David. The
Israeli army said it was investigating.
Jewish vandals have targeted mosques, churches, Palestinian vehicles,
dovish Israeli groups and even Israeli military bases in so called
"price tag" attacks to protest Israeli government actions against
settler activity.
Indian beautiful housewife with husband friend in bedroom
Indian beautiful housewife with husband friend
Monday, April 13, 2015
Kushum Rape News
Pallobi Rape News
এই ভদ্রলোক যখন বিপত্নীক হন তখন কুসুম একেবারে পিচ্চি। নিজের কর্ম ব্যস্ততার কারনে তিনি এই অবস্থাতেও একমাত্র মেয়েকে ঠিকমতো সময় দিতে পারতেন না। রাহেলা ছিলেন কুসুমের আপন ছোট খালা। সেই সময় অনেকটা কুসুমের নানা-নানির চাপেই মুন্সি সাইদ নিজের ছোট শ্যালিকাকে বিয়ে করেন। এতে পাড়া প্রতিবেশীর মাঝে ব্যাপক সমালোচনা হয়। কিন্তু নিজের শ্বশুর শাশুড়ি যেহেতু মত দিয়েছে আর কুসুম তার খালার সাথে খুব ইজি ছিল তাই এই বিয়েতে মুন্সি সাহেবের খুব একটা আপত্তি ছিল না।কুসুম বহুদিন পর মামার বাড়িতে বেড়াতে গেছে। তার মামা থাকেন কুষ্টিয়া শহরে। মামা এখানকার বেশ বড় ব্যবসায়ী। তার বেশ কিছু চালের আড়ত আছে। সময়ে অসময়ে সিন্ডিকেটের সাথে মিলে মিশে চালের ডাম নিয়ে উল্টাপাল্টা করে অনার টাকা পয়সা ছিল বেশ বাড়তির দিকে। এই মানুষটা এই পর্যন্ত বিয়ে করেছে বেশ কয়েকবার। শোনা যায় বাজারে এক পতিতার কাছে সে নিয়মিত জায়।এমঙ্কি গ্রামে গুজব আছে যে সে কয়েক গ্রাম দূরে আরও একটা সংসার চালায়। এই রকম একটা লোকের বোন হোল কুসুমের মা। এটাই ছিল কুসুমের সবচাইতে বড় দুর্ভাগ্য। কুসুম ছোটবেলায় বেশ কয়েকবার এখানে বেড়াতে এসেছিল। তখন মামা অকে খুব আদর করতেন। এবারতো মামা ওকে দেখে বলে ফেললেন কিরে তুইতো অনেক বড় হয়ে গেছিস। তারপর ওর গাল টিপে আদর করে দিলেন। তারপর ওর কাঁধ ধরে কাছে টানলো আর নানা রকমের আদর কড়া কথা বলতে লাগলো আর সুযোগ বুঝে গাল আর থুতনি টিপে দিতে লাগলো। কুসুমের কেন যেন গা গিন গিন করে উঠলো। ঢাকায় ওর এক আঙ্কেল আছে সেও যেন ওকে কেমন বিশ্রীভাবে আদর করে।বিকালে অনেক পাড়া প্রতিবেশীরা কুসুমের মামাবাড়ি এলো, কুসুম আর তার মা বহুদিন পর গ্রামে এসেছে এই কারনে। সবাই কুসুমকে বেশ আদর করলো। বয়স্কা মহিলারা কুসুমের সঙ্গে বিয়ে নিয়ে কিছু রঙ্গ রসিকতা করলো। কুসুমতো লজ্জায় একাকার।
কুসুম অনেক রাতে ঘুমুতে গেলো। সে তার সৎ মায়ের (কুসুমের মা ছোটবেলাতেই মারা যাওয়ায় এরপর ওর বাবা রাহেলা খাতুনকে বিয়ে করে, মহিলা কুসুমের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করে নি, কিন্তু খুব ভালো ব্যবহারও করে নি। সাথেই ঘুমাতে চেয়েছিলো কিন্তু মামা বললেন এতোবড় ঘরে এতো ফাঁকা রুম, সে তো আলাদা ঘুমাতেই পারে। কুসুম কি ভেবে রাজি হয়ে গেলো।
ভোর বেলায় ছগির উল্লাহ কুসুমকে ডাকতে গেলো। এতো ভোরে ওর উঠার কথা নয় কিন্তু ছগির মিয়ার মতলব অন্যরকম… এই সুযোগে যদি এলোমেলো অবস্থায় ঘুমন্ত মেয়েটাকে দেখা যায়।
কুসুম কেমন এলোমেলো ভাবে শুয়ে আছে, মামা ভিতরে ঢুকতেই দেখতে পেলেন ওর হাটু দুটো বাচ্চাদের মতো করে বুকের কাছে জড় করে রাখা। বেচারি অঘোরে ঘুমাচ্ছে আর এদিকে কামিজটা নাভির অনেক উপরে উঠে গেছে। সিল্কের পাজামাটা বেশ টাইট হয়ে নিতম্বের সাথে লেগে আছে। মামা একটু ঘুরে খাটের পায়ের কাছে এসে দেখতে পেলেন অউ যোনির খাঁজেও সিল্কটা কেমন ঢুকে আছে। অনার বাড়াটা বাঁশ হয়ে গেলো, ইচ্ছে হোল তখনই পাজামার উপর দিয়েই যোনিটা কামড়ে ধরে চাটতে থাকে…
এই কুসুম ওঠ… মামা ডাকলেন।
উম বলে কুসুম চিৎ হয়ে শুল। এখানকার অবস্থা দেখে শকুন মামার বাড়া টনটন করে উঠলো। কুসুমের স্তন, নাভির উপরে উঠে থাকা কামিজ আর সিল্কের টাইট পাজামাতে ওর নাভির নিচের অংশের আকার পরিস্কার বোঝা জাছে। ছগির মিয়া কুসুমের মুখের কাছে মুখ নিয়ে এলো… ইচ্ছা হোল এখনই চেটে দেয় গালটা। কিন্তু টা পারল না বরং ওর কপাল থেকে চুলের গোছা সরিয়ে আদর করে বললেন ওঠ পাগলি। তারপর কুসুমের পাশে বসে সে ওর কাঁধ ধরে বসিয়ে দিলো… কুসুম তাও ঘুমে প্রায় ঢুলে পড়তে চায়। মামা নিজের বুকের উপর ওকে ঠেস দিয়ে রাখল… এই সময়ে সে কামিজের ফাঁক দিয়ে কুসুমের ফুলো ফুলো দুধটা দেখতে পেল। সে চোখ দিয়ে গিলে খেতে লাগলো। কিন্তু মেয়েটার ঘুম যেন কিছুতেই ভাঙতেই চায় না। ছগির মিয়া ওর কামিজের ভেতর হাত ঢুকিয়ে নরম দুধ দুটো কচলাতে লাগলো। আস্তে আস্তে তার আরেকটা হাত সাপের মতো করে কুসুমের নাভির নিচে চলে গেলো, পাজামার ফিতেটা টান দিয়ে আস্তে আস্তে করে খুলে ফেলল সে… ভেতরে হাত গলিয়ে দিয়ে নরম কাঠবিড়ালিটা খুঁজে পেতে আর কোন কস্তই হোল না।
কাঠবিড়ালিটার ভেতরে একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়ে মামা আস্তে করে নাড়তে লাগলো। ছগির মিয়া টের পেল আঙ্গুলটা ভিজে যাচ্ছে… আঙ্গুলটা আরও ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে সে নাড়তে লাগলো। কুসুম ঘুমের মধ্যেই উ উ করছে। ছগির মিয়া বুঝল এই ঘুম সহজে ভাঙবে না। কুসুমকে সে চিৎ করে শুইয়ে দিলো, তারপর পাজামাটা টান দিয়ে খুলে ফেলল। এখন মেয়েটার নিচের অংশে শুধুমাত্র আন্ডারওয়্যার পরা। ওটা একটু ডানে সরিয়ে দিতেই ফর্সা ভোদাটা বেরিয়ে পড়লো। ছগির মিয়া জিভ দিয়ে ভোদাটা চাটতে লাগলো আর মাঝেমাঝে জিবটা ভোদার ভেতর ঢুকিয়ে দিতে লাগলো। বেশী দেরি করলো না সে, একটু পরেই দুই উরু দু পাশে ছড়িয়ে দিয়ে কুসুমের টকটকে যোনীর ভেতর নিজের বাড়াটা প্রবেশ করালো সে। এতক্ষনে কুসুমের ঘুম পুরাপুরি ছুটে গেলো, টের পেতেই সে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলো। ছগির মিয়া এতক্ষনে পুরোপুরি শয়তানের ছোট ভাই হয়ে গেছে… কুসুমের মুখটা সে হাত দিয়ে চেপে ধরলো। কুসুম চেঁচাতে চেয়েছিল কিন্তু পারলো না। নিজের সবচেয়ে গোপন আর নিভৃত জায়গাতে নোংরা মানুষটার প্রবেশ সে সহ্য করলো চোখবুজে… ফোঁটা ফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়লো তার চোখের কোন বেয়ে।
আকলিমা বেগম তার স্বামীর এই কাজগুল দেখে ফেলল দরজার ফাঁক দিয়ে, তারপর সেখান থেকে নিরবে চলে গেলো। তার তিন বাচ্চা নিয়ে কোনোমতে এখানে দিন কাটানো দরকার। স্বামীর সাথে ঝগড়া করে নিজের গরিব বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার ক্ষমতা তার নেই। এদিকে ছগির মিয়া খুব অত্যাচারী ধরনের লোক। এই নিয়ে কথা বলতে গেলে হয়তো চালা কাঠ নিয়ে মারধর করবে আর বাচ্চাগুলো এই দৃশ্য কান্নাকাতি করবে। তাই সে চুপ থাকলো। প্রচণ্ড ঘৃণা নিয়ে সে স্বামীর ঘর করতে লাগলো। পরেরদিন কুসুমকে সে তার মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিলো।
কুসুম এই কথা কাউকে বলেনি। মায়ের কাছ থেকে কোন সহানুভুতি পাবে এরকম সম্ভাবনা নেই। বরং সে ভেবে নিতে পারে কুসুম মামাকে অপদস্থ করার জন্য এসব বলছে। বাবাকে বলল না কারন মনে হোল বাবা প্রচণ্ড কষ্ট পাবেন। রাহেলাকে বিয়ে করার পর থেকেই তিনি কুসুমের জন্য অনেক বেশী কেয়ারিং হয়ে যান।
কুসুমের বিয়ের কথাবার্তা চলছিলো। কয়েক মাস পরে সেটা হয়ে যায়। সে অসম্ভব ভালো একটা ছেলেকে স্বামী হিসাবে পেলো। তারপর বহুদিন ও ভেবেছিলো এই স্বামী + বন্ধুটিকে সে সব বলে দেবে আর ওর বুকে মাথা রেখে বুক ভাসিয়ে কাঁদবে।
Ilora Rape News
Ilora Rape News
রেহানা দরজা খুলতেই দেখলেন যে শুভ্রর ক্লাসমেট ইলোরা আর আনুষ্কা এসেছে। ইলোরা রেহানাকে সালাম দিয়ে বলল, 'খালাম্মা, শুভ্র কি আছে? আজকে আমাদের দারুচিনি দ্বীপের ট্যুর সংক্রান্ত একটি মিটিং আছে। আমরা এসেছি শুভ্রকে নিয়ে যাবার জন্য।' রেহানা মৃদু হেসে ওদেরকে ভিতরে
আসার জন্য ইসারা করলেন। তারপর শুভ্রর রুম দেখিয়ে দিয়ে বললেন, 'যাও মা, তোমরা শুভ্রর রুমে চলে যাও। আর শোনো মা, শুভ্র ওর চশমাটা খুঁজে পাচ্ছে না। ও তো আবার চশমা ছাড়া কিছুই দেখতে পারে না। তোমরা কি ওকে ওর চশমাটা খুঁজে পেতে একটু হেল্প করবে? আমি তাহলে এ ফাঁকে আমার অন্য কাজগুলো সেরে নিতে পারবো।'
আনুষ্কা হেসে বলল, খালাম্মা, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমরা খুঁজে দিব। বলে আনুষ্কা আর ইলোরা শুভ্রর রুমের ভিতরে চলে গেল। ওদের দেখেই শুভ্রও বলল, 'আরে তোমরা? সরি, আমি ঘুম থেকে উঠতে একটু দেরি করে ফেলেছি। পতকাল রাতে ঘুমাতে একটু বেশ দেরি করে ফেলেছিলাম। একটা বই পড়ছিলাম।'আনুষ্কা মৃদু স্বরে জিজ্ঞাস করলো, 'কি বই শুভ্র?'শুভ্র যেন বিব্রত হয়ে বলল, না না, মানে, ওটা হলো ফিজিক্সের একটা গুরুত্বপূর্ন বই।
আনুষ্কা বলল, ও আচ্ছা।শুভ্র বলল, আচ্ছা, তোমরা একটু বসো, আমি আমার চশমা খুঁজে পাচ্ছি না। আগে ওটা খুঁজে নেই।ইলোরা বলল, হ্যাঁ, তোমার মায়ের কাছে শুনলাম তুমি নাকি চশমা খুঁজে পাচ্ছিলে না? দেখি, আমরাও খুঁজে দেখি। বলে ইলোরা আর আনুষ্কাও শুভ্রের রুমের ভিতরে এদিক ওদিক চশমা খুঁজতে লাগল। এমন সময় বিছানার উপরে পাতলা আকারের একটা বই পেয়ে ইলোরা সেটি হাতে নিতেই তার মুখের চেহারা যেন বদলে গেলো। সে চোখ কপালে তুলে বলল, 'শুভ্র, তুমি রসময় গুপ্তের বই পড়!'রসময় গুপ্তের নাম শুনে আনুষ্কার চেহারার মধ্যেও যেন দুষ্ট হাসি আর এক ধরনের কৌতুহল জেগে উঠল। সে মৃদু হেসে বলল, যাক বাবা,
আমাদের কানা বাবা শুধু পড়ালেখার বইই না, রসময় গুপ্তও পড়ে। একেবারে নিরস ধরনের ছেলে সে না।
শুভ্র যেন ভীষণভাবে বিব্রত হয়ে অপ্রস্তুত ভাবে বলতে লাগল, না না, ওটা আমার না। এ বই আমার কোথা থেকে এসেছে আমি জানি না।
ইলোরা আর আনুষ্কা শুভ্রের এরকম অপ্রস্তুত অবস্থা দেখে হাসতে লাগল।
আনুষ্কা শুভ্রর কাছে এসে বিছানায় শুভ্রর পাশে এসে ওর মাথায় আলতো করে হাত বুলিয়ে বলল, কাম অন শুভ্র, এক্ট লাইক এ ম্যান। ছেলে হয়েছ, এসব বই পড়াতো স্বাভাবিক ব্যাপার। আর তাছাড়া তোমার বয়সও তো হয়েছে। এতো লজ্জা পাচ্ছ কেন?
তখনো শুভ্রর চোখমুখ যেন লজ্জায় লাল হয়ে আছে। ইলোরা হাসতে হাসতে বলল, এই শুভ্র, তুমি কি এখনো ভার্জিন নাকি? আজকালকার যুগে তো আর উনিশ বিশের পরে কেউ ভার্জিন থাকে না।
আনুষ্কাও
ইলোরার সাথে তাল মিলিয়ে বলল, কি শুভ্র, তুমি কি এই আই বুড়ো বয়সেও ভার্জিন
হয়ে আছো নাকি? এখনো শুধু রসময় গুপ্ত পড়ে আর হ্যান্ডেলিং মেরে চলছ নাকি?
আজকাল তো সেক্স কোনো ব্যাপারই না?
শুভ্র কি বলবে বুঝে উঠতে পারছে না। তার খুবই লজ্জা লাগছে, তবে বলতে ইচ্ছে করছে, আনুষ্কা, আমি কি তোমারদুধদুটো টিপতে পারি?
আনুষ্কা একদম শুভ্রের পাশে বসা থাকতে শুভ্র আনুষ্কার টাইট সিল্কের সালোয়ারের ভিতরে ফুলে থাকা দুধদুটো বেশ ভালো করেই দেখতে পাচ্ছে।
ব্যাপারটি ইলোরা খেয়াল করল। সে হেসে বলল, এই আনুষ্কা, আমাদের কানাবাবা দুরের জিনিস চশমা ছাড়া দেখতে না পেলেও কিন্তু কাছের
জিনিস খুব ভালো করেই দেখে বলে আমার মনে হচ্ছে। তোর বুকের দিকে যেভাবে তাকিয়ে আছে, এই বুঝি খাওয়া শুরু করবে। আনুষ্কা হাসল।
হেসে বলল, এই ইলোরা, শুভ্রের রুমের দরজাটা লাগিয়ে দে। আজকে আমরা কানাবাবাকে ভার্জিনিটির অপবাদ থেকে মুক্ত করি। ইলোরা হাসতে
হাসতে দরজার কাছে গিয়ে আস্তে করে দরজাটি লাগিয়ে দিলো।
শুভ্র যেন খুবই বিব্রত হচ্ছে এমন ভান করে বিছানা থেকে উঠতে চাইল আর বলল, এই, দুষ্টামি রাখতো। আমার চশমাটা খুঁজতে হবে। আর
তারপর
দারুচিনি দ্বীপের প্ল্যান করার জন্য মিটিংয়ে যেতে হবে।আনুষ্কা তার এক হাত
দিয়ে শুভ্রকে বাধা দিয়ে একটু ঘুরে গিয়ে এবার তার মুখটি শুভ্রর মুখের ঠিক
কাছে এনে বলল, 'ইস, রসময় গুপ্তের
বই পড়ে রাতে হাত মেরে ঘুমায়, আর এখন একদম ভাব করে যেন ফেরেস্তা। ছেলেদের সবাইকে চেনা আছে। যারা উপর দিয়ে খুব ভালো ভাব
ধরে রাখে, তারাও একেকটা সেক্সের বেলায় ওস্তাদ।' এরপর আনুষ্কা একদম সেক্সি আর মিষ্টি গলায় বলল, 'আহহহহ মাই ডিয়ার শুভ্র, ডোন্ট মিস দিস অপরচুনিটি বেবি, কিস মি।' বলেই আনুষ্কা তার ঠোঁটদুটো শুভ্রের ঠোঁটের কাছে নিয়ে এলো।আনুষ্কার
সেক্সি গলা শুনে আর সর্বোপরি আনুষ্কার শরীরের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন শুভ্রের
সারা শরীরকে মায়াবী এক কামুকতায় ভরিয়ে দিল। শুভ্র আচমকা
ঝাপটে ধরে আনুষ্কার ঠোঁটের সাথে নিজের ঠোঁট মিলিয়ে একের পর এক চুমো খেতে লাগল - ইমমমম উমমম আহহমমম, ইয়াম ইয়াম। এতো কড়া করে শুভ্র আনুষ্কাকে চুমো দিতে লাগলো যে শুভ্রর ঠোঁটে আনুষ্কার লিপস্টিকের অনেকটাই মিশে গেল। আর ঠিক এরই মাঝে শুভ্রের লুঙ্গির
অন্তরালে ছোট হয়ে থাকা নুনুটা যেন শক্ত একটি লৌহদন্ডে পরিণত হলো। একদম খাড়া হয়ে লুঙ্গি যেন ভেদ করে মহাশূন্যের দিকে যাত্রা করবে
এমন একটি রকেটের মতন লাগছে।
ব্যাপারটা ইলোরা খেয়াল করল। সে এবার কাছে এসে বিছানায় উঠে গেল। আনুষ্কা আর শুভ্র তখনও একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমো খাচ্ছিল। শুভ্র
বিছানায় হেলান দিয়ে শুয়ে আর আনুষ্কা শুভ্রের বামদিকে শুভ্রের দিকে মুখ করে বসে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমা খাচ্ছিল। যার ফলে ইলোরা যথেষ্ট জায়গা পেলো বিছানায় উঠে শুভ্রের লুঙ্গিটি খুলে ফেলার জন্য। লুঙ্গিটি সরিয়ে
শুভ্রের নুনুটি উন্মুক্ত করতেই সেটির সাইজ আর অগ্নিদৃষ্টি দেখে
ইলোরার সারা শরীরে কামবাসনা তীব্রভাবে জেগে উঠল। সাথে সাথে ইলোরা তার ঠোঁটদুটো পুরে দিল শুভ্রের নুনুর উপর। পর পর কয়েকবার ললিপপের মতন উপর নিচ করে সেটি চাটতে লাগলো আর গোঙাতে লাগল - উমম আহহহ উম্ম।আর এদিকে শুভ্রও যেন তখন কামসুখের উল্লাসে ফেটে পড়তে লাগলো আর আনুষ্কার গালে এলোমেলো ভাবে চুমো দিতে লাগল, কখনো কখনো
জিহ্বা দিয়ে আনুষ্কার সমস্ত মুখমন্ডল চেটে দিতে লাগল।
আনুষ্কা এবার নিজেকে শুভ্রর বাহু থেকে সরিয়ে নিয়ে পেছনে ঘুরে ইলোরার ব্লো-জব দেখে বলল, 'কিরে ইলোরা, আমাকে ফেলে একা একা সব
খেয়ে ফেলছিস কিনা?' ইলোরা এবার থামল। তারপর আনুষ্কার দিকে তাকিয়ে হেসে বলল, খেতে আর পারলাম কই? তুই যেভাবে নজর দিচ্ছিস?ওরা দুজনেই একসাথে হেসে ফেলল। আর এদিকে প্রচন্ড কামসুখে শুভ্রর মাথায় যেন কিছুই ঢুকছিল না। সে শুধু আহহ উহহ করে গোঙাতে লাগল।
আনুষ্কা হেসে বলল, ওয়াও! শুভ্রর পেনিস তো দেখি বিশাল সাইজের! আমি আর সহ্য করতে পারছি না। আনুষ্কা দেরি না করে তার সালোয়ার আর কামিজটি খুলে ফেলল। ইলোরাও তাই করল। শুভ্র দুজনের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইল। এর আগে সে কখনো এভাবে দুটি মেয়েকে
একসাথে কাপড় খুলতে থাকা দুরের কথা, একটি মেয়েকেও কখনো সামনা সামনি কাপড় খুলতে দেখেনি।
শুভ্র সেদিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। আনুষ্কা পরে আছে কালো ব্রা আর প্যান্টি। অপরদিকে ইলোরা পরে আছে পিঙ্ক কালারের ব্রা আর
প্যান্টি। আনুষ্কার ফর্সা সাদা শরীরে কালো ব্রা আর প্যান্টিতে এতো চমত্কার লাগছিলো যে বলার মতো না।
আনুষ্কা শুভ্রের দিকে তাকিয়ে তার জিভ দিয়ে কামুকভাবে নিজের ঠোঁটদুটো একবার চাটলো। তারপর একহাত দিয়ে ব্রা'র বামপাশটুকু নামিয়ে তার
স্তনের বোঁটাটা শুভ্রকে দেখালো। শুভ্রর তো এই যায় সেই যায় অবস্থা। সে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছিল না। আনুষ্কা তার একটু কাছে আসতেই
সে জাপটে আনুষ্কাকে ধরে তার ঠোঁটদুটো ঠেসে দিল আনুষ্কার স্তনের বোঁটার উপরে। আর তারপর সেকি উমমম আমমম। স্তনের বোঁটায় চুমো দিতেই
আনুষ্কার স্তনের বোঁটাদুটো যেন একদম শক্ত হয়ে উঠলো আর আনুষ্কাও গোঙাতে শুরু করল - আহহহ উহহহ আহ'আহ উহ'উহ আও, ওমাগো... আও আও। এদিকে ইলোরাও তার ব্রা আর প্যান্টি খুলে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে শুভ্রর অপর পাশে এসে শুয়ে পড়ল। ইলোরা শ্যামলা হলেও
তার দুধের সাইজ বিশাল। আর তা শুভ্রের চোখে পড়তেই শুভ্র তার ঠোঁটদুটো আনুষ্কার দুধের বোঁটার উপর রেখেই একটি হাত দিয়ে ইলোরার দুধ চাপ দিয়ে ধরল আর টিপতে থাকলো। ইলোরাও এবার যেন কামসুখের আনন্দে গোঙাতে লাগলো - ওয়াও! আঃ,উওফ! ও মাগো! মরে
গেলাম রে! আহ আহ আও! এদিকে ইলোরা তার একটি হাত দিয়ে শুভ্রর নুনু ঘষতে লাগল। তার কিছুক্ষণ পরে আনুষ্কা তার দুধটি শুভ্রর মুখ থেকে সরিয়ে নিলো। তারপর নিজে উপুড় হয়ে শুয়ে শুভ্রকে চুদার ইসারা করল। শুভ্র এবার আনুষ্কার শরীরের উপর পাগলের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ল।
তবে এর আগে সে কখনো চুদে নি। তাই কিভাবে তার নুনুটি সে আনুষ্কার যোনিতে ঢুকাবে, তা সে বুঝে উঠতে পারছিলো না। ইলোরা তাকে তা করতে সাহায্য করল। ইলোরা তার হাতের তিনটি আঙ্গুল দিয়ে শুভ্রের শক্তকায় নুনুটি ধরে আনুষ্কার যোনির ঠিক মাথায় এনে দিলো। তারপর
ইলোরা শুভ্রকে বলল, নাও পুশ ইট ডিয়ার। শুভ্র তাই করল। প্রথমে আস্তে আস্তে একবার, তারপর দুইবার, তারপর তিনবার, তারপর ফসাত
ফসাত শব্দে একের পর এক উঠানামা। আর তখনই সে অনুভব করল, এভাবে ঢুকানোর মতো সুখ আর কিছুতেই নেই।আর এদিকে আনুষ্কাও কামসুখের আনন্দে পাগলের মতন এদিক ওদিক মাথা নাড়িয়ে গোঙাচ্ছিল - আহা, কি সুখ.. উহহহহ আহহহহ আহহহহ, উমমমম,
ওওওওওও উওওওওও, ও মাগো...শুভ্রের মাল বের হয় হয় অবস্থা। ইলোরা শুভ্রকে থামিয়ে দিয়ে বলল, এইবার আমাকে চুদ সোনা। বলেই ইলোরা চিত হয়ে শুয়ে পড়ল। শুভ্র
আনুষ্কার যোনি থেকে তার লম্বাকার নুনুটি বের করে ইলোরার যোনির ভিতর সেটি ঢুকিয়ে দিলো। তারপর প্রথমে আস্তে আস্তে, আর তারপর জোরে জোরে ঠাপাতে লাগল। ইলোরাও গোঙাতে লাগলো, 'শুভ্র, আমার সোনা শুভ্র, উহহহ, আহহহ, আরো জোরে সোনা, আরো জোরে ঢুকাও,
আহহহহহহহহহ, উহহহহহহহহহ...কিছুক্ষণ পরেই শুভ্রের মালগুলো বের হয়ে এলো। সে সাথে সাথে তার নুনুটি ইলোরার যোনি থেকে বের করে আনল। এদিকে আনুষ্কা শুভ্রের মাল
চাটার
জন্যই তার মুখটি শুভ্রের নুনুর কাছাকাছি রেখেছিল। শুভ্র মাল আউট করার সাথে
সাথেই আনুষ্কা শুভ্রের নুনুটি হাত দিয়ে ধরে তার মুখের
কাছে নিয়ে আসলো। শুভ্রের বীর্যের কিছু গিয়ে পড়ল আনুষ্কার নাকে মুখে আর বাকিগুলো সব আনুষ্কার মুখের ভিতর। সে এবার মুখ দিয়ে ভালো
করে চেটে দিলো শুভ্রর নুনুটি। শুভ্রও গোঙাতে লাগলো - আহ উহহ উইফপপপ।
ওরা তিনজনই কিছুক্ষণের জন্য শুয়ে রইলো। আনুষ্কা একবার পাশ ফিরে শুভ্রের দিকে ফিরে বলল, কি কানাবাবু, কেমন লাগল জীবনের প্রথম চোদন?শুভ্র যেন একটু লজ্জা পেয়ে বোলো, 'এই তো।'
ইলোরা হাসতে হাসতে বলল, 'ইস! এখন আবার লজ্জা পাবার ভান করে। চোদার সময় লজ্জা গেছিল কোথায়? যেভাবে আমার দুধ টিপছিলে তখন? হি হি হি।ওরা
উঠে জামাকাপড় পড়ে নিলো। শুভ্রও ওর চশমা খুঁজে পেলো। তিনজন মিলে বের হবে
এখন। দারুচিনি দ্বীপের ট্যুর সংক্রান্ত মিটিংয়ে যাবে। বের
হবার সময় শুভ্রের মা রেহানা বললেন, কিরে বাবা, এতক্ষণ রুম লাগিয়ে খুব প্ল্যানত্ল্যান করেছিস মনে হয় তোদের দারুচিনি দ্বীপে যাবার ব্যাপারে? শুভ্র, ইলোরা আর আনুষ্কা একসঙ্গে হেসে বলল, হ্যাঁ।
Subscribe to:
Posts (Atom)