[লাইফ স্টাইল] মেয়েদের যে ৭ টি ছোট্ট কথায় দারুণ উজ্জীবিত হয় সঙ্গী !
হয়ত আবেকে আপনি বলে বসতে পারেন, মেয়েদের সবকিছুই পছন্দ! আপনার আবেক আমরা
সন্মান করছি। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে কিছু অব্যর্থ বৈশিষ্ট
যা দেখে বিশ্বের প্রায় সব পুরুষই নারীর প্রতি চুম্বকীয় আকর্ষণ বোধ করে
থাকেন।
সেজেগুজে এলে বান্ধবীর প্রশংসা পুরুষ মাত্রেই করে থাকেন। তবে কখনও একটু অবিন্যস্ত অবস্থায় দেখা হলে সেই মেয়েকেই চোখে হারান তাঁর অনুরাগী। তাই প্রণয়ীর নজর কাড়তে মাঝে-সাঝে কিছুটা অগোছাল থাকলে মন্দ হয় না।
উচ্চারণেও আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখেন মেয়েরা। অবশ্য অনেক সময়েই উল্টে নিজের এই অভ্যাস নিয়ে তাদের খুঁতখুঁত কাটে না। খোঁজ নিয়ে দেখুন, প্রেমিকার কথা বলার ভঙ্গিতে মুগ্ধ হয়েছেন দুনিয়ার ৯০ শতাংশ পুরুষ। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ছবিতে মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়কে এই কারণে মনে রেখেছেন অনেকেই।
মেয়েরা নরম-সরম। যে কোনও সময় তারা নানা কারণে ভয় পান। এমনই ধারণা বেশির ভাগ পুরুষের। প্রিয় নারীর আতঙ্কিত মুখ-চোখ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগও করেন তাঁরা। তবে ভয় যেন নিয়ন্ত্রণরেখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, এটাও কেয়াল রাখতে হয়। আসলে মেয়েরা ভয় পেলেই যে তাঁদের কাছে টেনে নিয়ে বীরত্ব দেখানোর সুযোগ পান পুরুষ-সিংহ!
চশমায় ঢাকা পড়ে সুন্দর চোখজোড়া। এই কারণে কনট্যাক্ট লেন্সের প্রতি ঝোঁকেন দৃষ্টি-সমস্যায় জেরবার বহু মহিলা। আসলে এরা হয়তো খবরই রাখেন না, মোটা ফ্রেমের ওই চশমাই পাগল করে অজস্র পুরুষকে। তাদের মতে, ফ্রেমবন্দি চোখেই খেলে যায় আকর্ষণের ঝিলিক।
কখনও লক্ষ্য করেছেন কি, ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে মেক-আপ করার সময় আপনার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রয়েছেন স্বামী অথবা প্রেমিক? আসল কারণ হল, এই অবস্থায় নারীকে দেখতে বড়ই পছন্দ পুরুষের। তার ওপর আয়না মারফত যদি আচমকা মোহময়ী কটাক্ষ হানা যায়, তাহলে নিঃসন্দেহে ‘কেল্লাফতে’!
বিশ্বের নানা দেশে পাগড়ির প্রচলন রয়েছে। কিন্তু স্নান সেরে বাথরুম থেকে ভিজে চুল তোয়ালেতে বেঁধে বের হলেই নারীর মুখের উপর দৃষ্টি থমকে যায় অধিকাংশ পুরুষের। তোয়ালে আবিষ্কারের পর থেকে যুগ যুগ ধরে এতেই কাবু দুনিয়ার তামাম প্রেমিক।
আধুনিক নারী ফিগার সচেতন। তাই নিয়মিত ব্যায়াম তার জীবনের অংশ। ওয়ার্ক আউট করার পর সেই ক্লান্ত ও ঘর্মাক্ত শরীরের সুপ্ত আবেদনে চোখ আটকে যায় পুরুষের। ছাপোষা গৃহস্থ বধূর সংসারের কাজে জেরবার হওয়া কর্ম-ক্লিষ্ট রূপেই কি একদা আনমনা হয়নি লাখো হৃদয়?
সত্তরের হিট ছবি ‘অনামিকা’-র কথা মনে আছে? প্রেমিক সঞ্জীবকুমারের পাঞ্জাবি গায়ে চাপিয়ে আশা ভোঁসলের ‘বাহোঁ মে চলে আও…’ গানে লিপ দেওয়ার দৃশ্যে জয়া ভাদুড়ির (বচ্চন) অনবদ্য রূপে মজেছিলেন সেকালের অগুনতি যুবক। রুপোলি পর্দার কথা ছেড়ে দিন, বাস্তবেও কোনও কারণে সুন্দরী প্রেমিকার পরণে নিজের টি-শার্ট দেখে চোখ ফিরিয়ে নিতে পারেন ক’জন ম্যান!
সেজেগুজে এলে বান্ধবীর প্রশংসা পুরুষ মাত্রেই করে থাকেন। তবে কখনও একটু অবিন্যস্ত অবস্থায় দেখা হলে সেই মেয়েকেই চোখে হারান তাঁর অনুরাগী। তাই প্রণয়ীর নজর কাড়তে মাঝে-সাঝে কিছুটা অগোছাল থাকলে মন্দ হয় না।
উচ্চারণেও আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখেন মেয়েরা। অবশ্য অনেক সময়েই উল্টে নিজের এই অভ্যাস নিয়ে তাদের খুঁতখুঁত কাটে না। খোঁজ নিয়ে দেখুন, প্রেমিকার কথা বলার ভঙ্গিতে মুগ্ধ হয়েছেন দুনিয়ার ৯০ শতাংশ পুরুষ। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ছবিতে মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়কে এই কারণে মনে রেখেছেন অনেকেই।
মেয়েরা নরম-সরম। যে কোনও সময় তারা নানা কারণে ভয় পান। এমনই ধারণা বেশির ভাগ পুরুষের। প্রিয় নারীর আতঙ্কিত মুখ-চোখ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগও করেন তাঁরা। তবে ভয় যেন নিয়ন্ত্রণরেখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, এটাও কেয়াল রাখতে হয়। আসলে মেয়েরা ভয় পেলেই যে তাঁদের কাছে টেনে নিয়ে বীরত্ব দেখানোর সুযোগ পান পুরুষ-সিংহ!
চশমায় ঢাকা পড়ে সুন্দর চোখজোড়া। এই কারণে কনট্যাক্ট লেন্সের প্রতি ঝোঁকেন দৃষ্টি-সমস্যায় জেরবার বহু মহিলা। আসলে এরা হয়তো খবরই রাখেন না, মোটা ফ্রেমের ওই চশমাই পাগল করে অজস্র পুরুষকে। তাদের মতে, ফ্রেমবন্দি চোখেই খেলে যায় আকর্ষণের ঝিলিক।
কখনও লক্ষ্য করেছেন কি, ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে মেক-আপ করার সময় আপনার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রয়েছেন স্বামী অথবা প্রেমিক? আসল কারণ হল, এই অবস্থায় নারীকে দেখতে বড়ই পছন্দ পুরুষের। তার ওপর আয়না মারফত যদি আচমকা মোহময়ী কটাক্ষ হানা যায়, তাহলে নিঃসন্দেহে ‘কেল্লাফতে’!
বিশ্বের নানা দেশে পাগড়ির প্রচলন রয়েছে। কিন্তু স্নান সেরে বাথরুম থেকে ভিজে চুল তোয়ালেতে বেঁধে বের হলেই নারীর মুখের উপর দৃষ্টি থমকে যায় অধিকাংশ পুরুষের। তোয়ালে আবিষ্কারের পর থেকে যুগ যুগ ধরে এতেই কাবু দুনিয়ার তামাম প্রেমিক।
আধুনিক নারী ফিগার সচেতন। তাই নিয়মিত ব্যায়াম তার জীবনের অংশ। ওয়ার্ক আউট করার পর সেই ক্লান্ত ও ঘর্মাক্ত শরীরের সুপ্ত আবেদনে চোখ আটকে যায় পুরুষের। ছাপোষা গৃহস্থ বধূর সংসারের কাজে জেরবার হওয়া কর্ম-ক্লিষ্ট রূপেই কি একদা আনমনা হয়নি লাখো হৃদয়?
সত্তরের হিট ছবি ‘অনামিকা’-র কথা মনে আছে? প্রেমিক সঞ্জীবকুমারের পাঞ্জাবি গায়ে চাপিয়ে আশা ভোঁসলের ‘বাহোঁ মে চলে আও…’ গানে লিপ দেওয়ার দৃশ্যে জয়া ভাদুড়ির (বচ্চন) অনবদ্য রূপে মজেছিলেন সেকালের অগুনতি যুবক। রুপোলি পর্দার কথা ছেড়ে দিন, বাস্তবেও কোনও কারণে সুন্দরী প্রেমিকার পরণে নিজের টি-শার্ট দেখে চোখ ফিরিয়ে নিতে পারেন ক’জন ম্যান!
No comments:
Post a Comment